পাতার ঔষধি গুণ সবারই জানা। তাই পুদিনা পাতার চাটনি বা স্মুদি, যেভাবেই পারেন খাবারে পুদিনা পাতা যোগ করতে পারেন। শ্বাসকষ্টে উপকারী-শ্বাসকষ্ট রোগীদের জন্য পুদিনা পাতা এক আশীর্বাদ বলা চলে। পুদিনা পাতা ঠান্ডা হয়, তাই শ্বাস প্রণালি পরিষ্কার করে। তবে অতিমাত্রায় পুদিনা পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।সর্দি-কাশি থেকে রেহাই- ঠান্ডা নাক বন্ধ হলে এবং শ্বাস নিতে কষ্ট হলে পুদিনা ব্যবহার করুন। পুদিনা পাতা ঠান্ডা হয়, তাই শ্বাস প্রণালি পরিষ্কার করে।
শরীরের জন্য কাঁচা কাঁঠাল খুবই উপকারী। কাঁঠালে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, সি, বি-১, বি-২, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামসহ নানা রকমের পুষ্টি ও খনিজ উপাদান।কাঁচা কাঁঠালের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। সুস্বাদু কাঁচা কাঁঠাল রান্না করে খেয়ে থাকেন অনেকেই। বাজারে এখন খুব সহজেই পাবেন কাঁচা কাঁঠাল।
তন্দুরি চিকেন খেতে পছন্দ করে থাকেন প্রায় সবাই। তাইতো আজকের রেসিপিতে আমরা আপনাদের জানাবো চুলায় তন্দুরি চিকেন তৈরির উপায়।
প্রায় সকলকেই হজমের সমস্যায় কখনও না কখনও পড়তে হয়। একটু বেশি খেয়ে ফেললে কিংবা স্বাভাবিকের চাইতে একটু বেশি তেলে ভাজা, মশলাদার খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকলে কিছুদিন পর পরই হজমের সমস্যা দেখা দেয়। এই সব হজমের সমস্যা সমাধানের জন্য কয়েকটি প্রাকৃতিক সহজ উপায় রয়েছে। ছোট ছোট কয়েকটি ঘরোয়া উপায়ে হজমশক্তি বাড়িয়ে নিয়ে খুব সহজেই মুক্ত থাকা যায় হজম সংক্রান্ত সমস্যা অধিকাংশ থেকে।
পটলের গাছ ও ফল বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় দ্বারা আক্রান্ত হয়। ফলের মাছি পোকা, কাটালে পোকা, উঁই পোকা, মিলিবাগ, সাদা মাছি ও লাল মাকড় অন্যতম।আজকের লেখায় আমরা আপনাদের জানাবো পটলের কাটলে পোকা (এপিল্যাকনা বিটল) সমন্ধে।
নিম পাতা দিয়ে কার্যকারী জৈব কীটনাশক তৈরি করা যায়। রাসায়নিক কীটনাশকে যে সব পোকা মরে না, সেসব পোকামাকড় নিমের তৈরি জৈব বালাইনাশক দ্বারা দমন করা যায়। জৈব কীটনাশকের উৎস হিসেবে ‘নিম’ অত্যন্ত মূল্যবান বৃক্ষ হিসেবে আধুনিক বিজ্ঞানেও স্বীকৃত। আজ আমরা নিম খৈল দিয়ে জৈব কীটনাশক তৈরি নিয়ে আলোচনা করব।
ছোলা একটি ডাল জাতীয় শস্য। অত্যন্ত পুষ্টিকর খাদ্য। এতে প্রায় শতকরা ২২.৫ ভাগ আমিষ জাতীয় উপাদান আছে। আমাদের দেশে ছোলা রবি শস্য হিসাবে চাষ করা হয়৷ এই জমিতেই কম খরচে ছোলা চাষ করা যায়। আমন তোলার পরই ছোলা চাষের উপযুক্ত সময়। এটি একটি লাভজনক চাষও বটে।
মরিচ একটি প্রধান মসলা জাতীয় ফসল। কাঁচামরিচ সবজি ও সালাদ হিসেবে এবং বিভিন্ন ধরনের ভাজি ও তরকারিতে ব্যবহৃত হয়। শুকনা মরিচ গুঁড়া করে তরকারি, বিভিন্ন ধরনের উপাদেয় ও মুখরোচক খাদ্য তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। ক্যাপসিসিন নামক পদার্থের কারণে মরিচ ঝাল হয়ে থাকে। মরিচ মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হলেও এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সিসহ পুষ্টির সব উপাদান উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বিদ্যমান। কিন্তু মরিচ উৎপাদনে রোগবালাই একটি প্রধান প্রতিবন্ধক। আর এমনি একটি রোগ হচ্ছে মরিচের পাতা কুচকানো রোগ, এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে ফলন অনেক বৃদ্ধি পাবে।
লেয়ার মুরগি হলো ডিম উৎপাদনের জন্য বিশেষ ধরনের মুরগি যাদেরকে একদিন বয়স থেকে পালন করা হয়, যারা ১৮ থেকে ১৯ সপ্তাহ বয়সে ডিম দিতে শুরু করে এবং উৎপাদনকাল ৭২ থেকে ৭৮ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত স্হায়ী হয়। ডিম উৎপাদনকালীন সময়ে এরা গড়ে প্রায় সোয়া দু’কেজি খাবার খেয়ে এক কেজি ডিম উৎপাদন করে। হাইব্রিড লেয়ার ডিম উৎপাদনের উদ্দেশ্যে কাঙিখত বশিষ্ট্য বিবেচনায় রেখে বিভিন্ন ধরনের মোরগ-মুরগির মিলন ঘটিয়ে ক্রমাগত ছাঁটাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দীর্ঘ গবেষণার পর সৃষ্ট অধিক ডিম পাড়া মুরগিকে হাইব্রিড লেয়ার বলে।
দোআঁশ ও বেলে-দোআঁশ মাটি আলুর জন্য সব চাইতে উপযোগী৷ এটেল-দোআঁশ মাটিতেও আলুর চাষ করা যায়, তবে এই রকম মাটিতে আলু খুব একটা ভালো হয় না৷ আলুর মাটি সুনিষ্কাশনযুক্ত, গভীর ও কিছুটা অম্লাত্মক হওয়া চাই৷ PH ৫.৫-৬.০ এর মধ্য হওয়া বাঞ্ছনীয়, এতে আলুর জন্য ক্ষতিকর রোগ স্কেভিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না৷
গমের বিভিন্ন রোগ গমের স্বাভাবিক বৃদ্ধিকে ব্যহত করে থাকে। সঠিকভাবে এসব রোগ শনাক্ত করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহন করলে গমের ভাল ফলন পাওয়া যায়।