অভ্যন্তরীণ পণ্য
আটাশ চাল: একটি বহুমুখী এবং পুষ্টিকর প্রধান খাবার
আটাশ চাল বাংলাদেশে একটি সুপরিচিত এবং বহুল ব্যবহৃত চালের জাত। এর সাশ্রয়ী মূল্য এবং বহুমুখীতার জন্য প্রশংসিত, এটি অনেক পরিবারের জন্য প্রধান খাদ্য হিসেবে কাজ করে। মাঝারি আকারের দানা এবং সুষম স্বাদের কারণে, আটাশ চাল দৈনন্দিন খাবারের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য পছন্দ।
আটাশ চালের মূল বৈশিষ্ট্য (প্রতি কিলোগ্রাম):
✔ স্বাদ: আটাশ চাল একটি হালকা, প্রাকৃতিক স্বাদ প্রদান করে যা বিভিন্ন খাবারের পরিপূরক। রান্না করা হলে এর নরম গঠন এটিকে দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য আদর্শ করে তোলে।
✔ সুগন্ধ: যদিও প্রিমিয়াম জাতের মতো তীব্র সুগন্ধযুক্ত নয়, আটাশ চালের একটি হালকা এবং প্রাকৃতিক সুগন্ধ রয়েছে যা সামগ্রিক রান্নার অভিজ্ঞতাকে উন্নত করে।
✔ রঙ এবং গঠন: আটাশ চালের দানা সাধারণত মাঝারি আকারের হয়, সাদা বা সামান্য সাদা রঙের হয়। এগুলি নরম কিন্তু দৃঢ় ধারাবাহিকতায় রান্না করা হয়, যা বিভিন্ন রেসিপির জন্য উপযুক্ত করে তোলে।
✔ ব্যবহার: আটাশ চাল সাধারণ ভাত, সেদ্ধ ভাত, খিচুড়ি এবং অন্যান্য ঘরোয়া খাবার রান্নার জন্য একটি বহুমুখী পছন্দ। এটির সাশ্রয়ী মূল্য এবং সহজলভ্যতার কারণে এটি সাধারণত দৈনন্দিন রান্নায় ব্যবহৃত হয়।
✔ পুষ্টিগুণ: কার্বোহাইড্রেটে সমৃদ্ধ, আটাশ চাল দৈনন্দিন কাজের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। যেহেতু এটি ন্যূনতম প্রক্রিয়াজাতকরণের মধ্য দিয়ে যায়, তাই এটি এর প্রাকৃতিক পুষ্টির একটি ভাল অংশ ধরে রাখে।
প্রতি কেজি আটাশ চালের দাম গুণমান এবং বাজারের অবস্থার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। তবে, এর সাশ্রয়ী মূল্য, স্বাদ এবং পুষ্টিগুণের ভারসাম্য এটিকে গ্রাহকদের মধ্যে একটি জনপ্রিয় পছন্দ করে তোলে।