অভ্যন্তরীণ পণ্য
মাশরুমকে আমরা সবাই চিনি ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ হিসেবে। একই সঙ্গে এটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর খাবারও বটে।
মাশরুমে পেনিসিলিন নামক অ্যান্টিবায়োটিক থাকে যা মানুষের জন্য বেশ উপকারী এবং এটি খেতে খুবই মজা।
তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় মাশরুম রাখা উচিত।
এতে আছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো এসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
মাশরুম খাওয়ার উপকারিতাঃ
1.ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধে মাশরুম বেশ উপকারী।
2.হেপাটাইটিস বি ও জন্ডিস প্রতিরোধ করে। অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
3.খাদ্য হজম করতে সাহায্য করতে মাশরুম সাহায্য করে।
4.মাশরুমে নিয়াসিন ও রিবোফ্লাবিন থাকে যা ত্বকের জন্য উপকারী। এই ছত্রাকে ৮০-৯০ ভাগ পানি থাকে যা ত্বককে নরম ও কোমল রাখে।
5.আমাশয় নিরাময় করতে মাশরুমের উপকারিতা রয়েছে।
6.মাশরুমে নিউক্লিক এসিড ও এন্টি এলার্জেন থাকায় এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকায় কিডনি রোগ ও এলার্জি রোগের প্রতিরোধক।
7.মাশরুমে স্ফিংগলিপিড এবং ভিটামিন-১২ বেশি থাকায় স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কর্ড সুস্থ্য রাখে। তাই মাশরুম খেলে হাইপার টেনশন দূর হয় এবং মেরুদণ্ড দৃঢ় থাকে।
পুষ্টিমানঃ
প্রোটিন -- ২৬.১%
লিপিড---২.৭%
কার্বোহাইড্রেট--৩৯.৮%
ফাইভার--২২.৯%
আঁশ---৮.৫%
পাউডার মাশরুশ খাওয়ার পদ্ধতি:
চা,কফি,হরলিক্স ও দুধের সাথে এবং যে কোন ভাত বা তরকারিতে মসলার গুড়ার মতো ব্যবহার করা যায়।
তাছাড়া রুটির খামির সাথে মিশিয়ে যে কোন পিঠা , কেক, পুড়িং এর মত মজাদার খাবার তৈরী করা যায়।
কোন রকম প্রিজারভটিভ ব্যবহার করা হয় না।
লগইন বা Registerto submit your questions to seller
No none asked to seller yet