Store Location
  • 01908597470 / 01908597471
  • Offers
  • Help
  • BDT
    • BDT
    • USD
    • EUR
  • Sign in
  • কেনাকাটা
    • বায়োফ্লক
      • তারপলিন (ত্রিপল)
      • মিটার
      • অন্যান্য সরঞ্জামসমূহ
    • অন্যান্য মেশিনারিজ
    • ছাদ কৃষি
    • জৈব সার
    • নার্সারী
      • ইনডোর প্লান্ট
      • ফলজ বৃক্ষ
      • ফুল গাছ
      • শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ
    • বীজ
      • বীজ প্যাকেজ
    • বীষমুক্ত খাবার
      • গুড়
      • ফল
    • মাছের পোনা
      • ক্যাট ফিস
      • বাংলা মাছ
    • মাশরুম
    • অন্যান্য কৃষি পন্য
      • হাঁসের বাচ্চা
      • মুরগির বাচ্চা
  • কৃষি মেশিনারিজ
    • কৃষি যন্ত্রপাতি
  • ভিডিও গ্যালারী
  • ট্রেনিং
    • বায়োফ্লোক অনলাইন কোর্স
    • বায়োফ্লোক PDF বই
    • বায়োফ্লক অফলাইন কোর্স
    • Dashboard
  • ব্লগ

My Cart0

৳ 0
There are 0 item(s) in your cart
Subtotal: ৳ 0
View Cart
Check Out
  • Home
  • বীজ

Categories

  • অন্যান্য (1)
  • উদ্ভিদ (2)
  • কৃষি খবর (1)
  • গরু পালন (10)
  • গাছপালা (43)
  • চাষাবাদ (43)
  • ছাগল পালন (4)
  • ছাদ বাগান (6)
  • জৈব সার (15)
  • পাখি পালন (26)
  • পুষ্টিগুন (9)
  • প্রশ্নোত্তর (29)
  • ফল (46)
  • ফসল (2)
  • ফসলের রোগ বালাই (3)
  • ফুল (30)
  • বায়োফ্লক প্রযুক্তি (5)
  • বীজ (42)
  • বীজ|শাঁক (1)
  • ভেষজ বা ঔষধি (70)
  • মসলা (6)
  • মাছ চাষ (32)
  • মাশরুম চাষ (7)
  • মাশরুম চাষ|মাশরুমের রান্নাবান্না (2)
  • মাশরুমের রান্নাবান্না (23)
  • মুরগি পালন (5)
  • রান্নাবান্না (72)
  • শাঁক (9)

BEST SELLERS

ভার্মি কম্পোষ্ট কেঁচো সার

ভার্মি কম্পোষ্ট কেঁচো সার

৳ 25 ৳ 20
হাড়ের গুড়া

হাড়ের গুড়া

৳ 65 ৳ 60
শুকনো গোবর

শুকনো গোবর

৳ 20 ৳ 15
গাছ কাটা মেশিন ( Gasoline Chainsaw ) 2 stock

গাছ কাটা মেশিন ( Gasoline Chainsaw ) 2 stock

৳ 13,000

বীজ

ঝিঙা

Post By: administrator December 4, 2019 0 Comment

ঝিঙা (ইংরেজি: Luffa), ভিয়েতনামী ধুন্দল, ভিয়েতনামী লাউ, বা চীনা অক্রা একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বর্গ এবং উপ-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় লতাজাতীয় উদ্ভিদ যা শসা কিউকুয়াবিটাশা পরিবারে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। ঝিঙা সাধারণত দুই প্রজাতির হয়, যথা, luffa aegyptiaca এবং luffa acutangula। ধুন্দল মূলত সবজি হিসাবে চাষ করা হয়। সবজি হিসাবে খাবারের জন্য কচি অবস্থায় সংগ্রহ করা হয়। এই সবজি চীন ও ভিয়েতনামের অতি জনপ্রিয়।[২] ধুন্দল বুড়ো হয়ে গেলে তখন এটা খুব আঁশাল হয়ে যায়। ধুন্দল সাধারণত বর্ষজীবী, ফেব্রুয়ারি-মে তে পাওয়া যায়। ৬”-১৮” পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে। বাংলাদেশে এই গাছের চাষ করা হয় মার্চ-এপ্রিল মাসে এবং গ্রীষ্মের শেষে এর ফুল ও ফল হয়। বর্ষাকালের প্রায় শেষ পর্যন্ত ঝিঙা পাওয়া যায়। ঝিঙা চাষের জন্য বেলে দো-আঁশ মাটি ভালো। ঝিঙা বাংলাদেশ ও ভারতসহ সর্বত্র চাষ করা হয়ে থাকে। ঝিঙার সবকিছুই ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

 

পুষ্টিগুন:

ঝিঙায় রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। কারন প্রতি ১০০ গ্রাম ঝিঙায় রয়েছে শর্করা ৪.৩ গ্রাম, আমিষ ১.৮ গ্রাম, জলীয় অংশ (পানি) ৯৫ গ্রাম, খাদ্য শক্তি ৩০ কিলোক্যালরী, খনিজ লবণ, ০.৩ গ্রাম, চর্বি ০.৬ গ্রাম। ভিটামিন এ ৬৭০ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন বি-১ বা থায়ামিন ০.১১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-২ বা রাইবোফ্লাভিন ০.০৪ মিলিগ্রাম, নায়াসিন বা ভিটামিন বি-৬ ০.৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৬ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৪০ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ৪০ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৪০ মিলিগ্রাম, আয়রণ ০.৫ মিলিগ্রাম, আঁশ ০.৫ গ্রাম, ভিটামিন-ই ১.২০ মিলিগ্রাম।

উপকারিতা:

১। ঝিঙা খেলে দাঁতের মাড়ি নানা রোগ ও এন্টিঅক্সিডেন্টকে শক্তিশালী করে।

২। ঝিঙায় আঁশ থাকে তাই ঝিঙা নিয়মিত খেল সহজে হজম হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

৩। তেতো ঝিঙে কৃমি ও অর্শ রোগে বেশ উপকার  করে।

৪। ঝিঙা নিয়মিত খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

৫। তেতো ঝিঙের রস লাগালে শরীরের যেকোন ঘা ভালো হয়।

৬। ঝিঙে লতার শিকড় গরুর দুধে বা ঠান্ডা পানিতে ঘষে সকাল বিকাল খেলে পাথুরী রোগ দূর হয়

৭। যাদের পেটে বেশী গ্যাস জমা হয় তারা ঝিঙের তরকারী ঝোল সহ নিয়মিত খান উপকার পাবেন।

৮। ঝিঙার পরিপক্ক বীজ বেটে পানির সাথে মিশিয়ে খেলে বমি বমি ভাব ভালো হয়।

 

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

বীজ

 

 

0
0
Read More

শীতকালীন সেরা শাকসবজি

Post By: administrator November 19, 2019 0 Comment

এমন কিছু শাকসবজি আছে যেগুলি শীতকালে অবশ্যই খাওয়া উচিত। এই শাকসবজিগুলিতে ফাইটোকেমিক্যালস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা আমাদের ঠান্ডা লাগা, অ্যালার্জি বা শীতের যে কোনও সমস্যা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এই খাদ্যগুলি পুষ্টিকর উপাদানযুক্ত এবং আমাদের শরীরকে ফিট বা সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। আজকের লেখায় তাইতো আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি শীতকালীন সেরা শাকসবজি।

আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক শীতকালীন সেরা শাকসবজি গুলোঃ

গাজর

 

গাজর শীতকালীন সবজির মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। গাজরের মধ্যে ভিটামিন এ থাকে, যা আমাদের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়।

 

মূলা

 

মূলা একটি শীতকালীন শাকসবজি, যা হজমে সহায়তা করে, কাশি এবং সর্দি আটকায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং ত্বক ভাল রাখে।

 

লাল বাঁধাকপি

 

লাল বাঁধাকপি ম্যাঙ্গানিজ, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন বি-এর একটি দুর্দান্ত উত্স। এগুলির মধ্যে অ্যান্টোসায়ানিন বেশি থাকে যা হৃদরোগ, ক্যান্সার এবং অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। এগুলি ছাড়াও শীতের সময় বাঁধাকপি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে।

এছাড়া আরো একটি সবজি রয়েছে আর তা হলো ব্রাসেলস স্প্রাউট। ব্রাসেলস স্প্রাউট ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের দুর্দান্ত উত্স। মস্তিষ্কের সঠিক ক্রিয়ায় সহায়তা করে, রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করে, ত্বক এবং চুল ভাল রাখে।

 

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

 

বীজ

0
0
Read More

ক্যাপসিকামের পুষ্টিগুণ ও উপকারীতা

Post By: administrator November 14, 2019 0 Comment

পৃথিবীর অনেক দেশে অনেক আগে থেকেই ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ চাষ করা হয়। এর আরেক নাম বেল পিপার। লাল, সবুজ ও হলুদ বর্ণে পাওয়া যায় এই মিষ্টি মরিচ। বর্তমানে আমাদের দেশেও ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এই ক্যাপসিকাম। তাই দেশীয় অন্যান্য সবজির পাশাপাশি ক্যাপসিকাম চাষও বাড়ছে আমাদের দেশে।
আমাদের বিভিন্ন খাবারে ক্যাপসিকাম থাকলেও আমরা কিন্তু অনেকেই হয়তো এর পুষ্টিগুণ এবং এটির উপকারীতা সম্পর্কে জানি না। আসুন তবে জেনে নিই ক্যাপসিকামের পুষ্টিগুণ এবং এর উপকারীতা সম্পর্কে।

পুষ্টিগুণঃ

দেখতে অনেক সাধারণ হলেও ক্যাপসিকামের পুষ্টিগুণ কিন্তু মোটেও সাধারণ নয়। দেখা গেছে প্রতি ১০০ গ্রাম ক্যাপসিকামে রয়েছে- ৮৬০ মিলিগ্রাম প্রোটিন ৪.৬০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ১.৭০ মিলিগ্রাম স্নেহ, ৮০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি এবং ৩৭০ আইইউ ভিটামিন এ। এছাড়াও এতে আছে ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, ভিটামিন বি৬, থায়ামিন, লেবোফ্লেবিস ও ফলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, জিংক, কপারের মত উপকারি সব উপাদান। যা নানাভাবে আমাদের দেহের জন্য ভীষণ উপকারী।

উপকারীতাঃ

১। ক্যাপসিকামে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। আর এই ভিটামিন সি আমাদের দেহে নানাভাবে উপকার করে থাকে। ভিটামিন সি আয়রন শোষণে সহায়তা করে।ফলে আয়রনের অভাব দূর হয় এবং রক্তাল্পতার মতো রোগও প্রতিরোধ করে।  এছাড়াও ভিটামিন সি আমাদের ত্বক এবং চুলের জন্য অনেক উপকারী। এটি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দাঁত এবং দাঁতের মাড়ির সুরক্ষায় ভিটামিন সি অনেক উপকারী। এর ভিটামিন-এ ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়ায়, দৃষ্টিশক্তি সজাগ রাখতে সাহায্য করে।

২। সবুজ ক্যাপসিকামের আছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম । যা আমাদের পেশির সংকোচন-প্রসারণে সাহায্য করে।ক্যাপসিকামের ক্যাপসাইসিন উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহায়তা করে । এছাড়াও এতে আছে লাইকোপেন নামক এক প্রকার অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট পিগমেন্ট । যা আমাদের স্তন ও প্রস্টেটের ক্যানসার রুখতে সাহায্য করে। লাল ক্যাপসিকামে থাকা জেক্সানথিন ও লুটেনের সাহায্যে চোখের ছানি প্রতিরোধ হয় এবং এটি পেশির ক্ষয় রুখতে সাহায্য করে।

৩।  ক্যাপসিকাম আমাদের অতিরিক্ত ওজন কমায়। কারণ এতে থাকা অ্যাক্টিভেটিং থার্মোজেনেসিস এবং হজম শক্তি উন্নত করার ক্ষমতা আমাদের তাড়াতাড়ি ওজন কমাতে সাহায্য করে। একই সাথে ক্যাপসিকাম আমাদের দেহের বাড়তি ক্যালরি পূরণ করে। এতে হাই ফ্যাট থেকে ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায় ।ক্যাপসিকাম জুস আমাদের হজম সংক্রান্ত নানা সমস্যা ও পেটের বিভিন্ন রোগ যেমন ডায়রিয়া, গ্যাস, অ্যাসিডিটি দূর করে। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যায় ক্যাপসিকাম খুবই উপকারী। এটি পাকস্থলীর আলসার বা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।

৪। ক্যাপসিকামে আছে অ্যালকালোয়েড, ফ্লেবোনয়েড এবং ক্যানিনের মত উপকারী উপাদান। অ্যালকালোয়েড অ্যান্টি-ইনফ্লামেটোরি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। ক্যানিন বিভিন্ন আন্ত্রিক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।এছাড়াও ক্যাপসিকাম আমাদের যেকোনো ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। মাইগ্রেন, সাইনাস, ইনফেকশন, দাঁতে ব্যথা, অস্টিওআর্থ্রাইটিস ইত্যাদি ব্যথা দূর করতে দ্রুত কাজ করে এটি। একই সাথে এটি আমাদের সি সিকনেস বা সমুদ্রে যাওয়ার কারণে  অসুস্থতা, ম্যালেরিয়া, জ্বর ইত্যাদি রোধে  বেশ কার্যকর।

৫। ক্যাপসিকামে রয়েছে লাইকোপেন। যা আমাদের বিভিন্ন কার্ডিওভ্যস্কুলার ডিজিস থেকে দূরে রাখে এবং হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে। এতে থাকা ভিটামিন কে আমাদের দেহের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে। ত্বক পরিষ্কার রাখতে ক্যাপসিকাম বেশ উপকারী। এটি ত্বকের র‍্যাশ ও ব্রণ প্রতিরোধ করে। এছাড়াও এটি বাতের ব্যাথা কমায়। এতে থাকা ভিটামিন-সি আমাদের কোলাজেন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যা আমাদের দেহের ত্বক ও হাড়ের সন্ধিকে পরিপোষণ করে।এছাড়াও এটি হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে এবং কোষের ক্ষয় রোধ করে।

৬। ক্যাপসিকামে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি এবং বিটা ক্যারোটিন।  যা আমাদের দৃষ্টিশক্তির বিভিন্ন সমস্যা দূর করে এবং আমাদের দৃষ্টিশক্তি শক্তিশালী  করে। এতে থাকা ভিটামিন-এআমাদের চোখের জন্য বিশেষত রাত্রিকালীন দৃষ্টির জন্য ভাল। এছাড়াও এতে থাকা ক্যারোটেনয়েড বয়স জনিত দৃষ্টিশক্তি হ্রাস বা ম্যাকিউলার ডিজেনারাইজেশনের সম্ভাবনা অনেক কমিয়ে দেয়।

 

 

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

 

বীজ

0
0
Read More

কয়েকটি ফুলের স্বাস্থ্য উপকারীতা

Post By: administrator November 10, 2019 0 Comment

ফুলের সৌন্দর্য কাকেই না টানে?  পৃথিবীর সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ফুল হলো স্রষ্টার উপহার। গাছ থেকেই ফুল, ফুল থেকে ফল। গাছ দেয় সুশীতল ছায়া, খাবার, জ্বালানি, বাসস্থান তৈরির কাঠ। অনেক সময় দুর্যোগ মোকাবেলায়ও বিশেষ ভূমিকা রাখে। আবার আমাদের সুন্দর পৃথিবীর ভারসাম্যও রক্ষা করে।আবার কাণ্ড, শাখা-প্রশাখা শীর্ষে অথবা পাতার কক্ষে ফুল জন্মায়। ফুল উদ্ভিদের সবচেয়ে দৃষ্টি নন্দন অংশ। সমস্ত সপুষ্পক উদ্ভিদের ফুল ফোটে ও এরা উদ্ভিদের বংশবিস্তারে সাহায্য করে।কারও প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ, বন্ধুত্বকে আরও মজবুত করতে কিংবা রূপচর্চায় ফুলের জুড়ি মেলা ভার।

 

আজকে জানবো এই ফুলের স্বাস্থ্য উপকারীতা নিয়েঃ

 

(১) গোলাপঃ ফুলের রাজা বলে সর্বজনস্বীকৃত গোলাপ। চিনা চিকিৎসায় এর বিশেষ কদর রয়েছে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফেনোলিকস, যা বুকের জ্বালাপোড়া প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নানা ধরনের ভিটামিনেরও উৎস এ ফুল, যা হৃদরোগ, ক্যানসার ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

(২) ল্যাভেন্ডার: এটি একটি সুগন্ধি ফুল। আইসক্রিম ও দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে এটি খাওয়া যায়। এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ফুলটির রস খুশকি দূর করতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে৷

(৩) গাঁদা: চিনে চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে এ ফুল খায়। এর রয়েছে বহু স্বাস্থ্যগুণ। দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখতে এর ভূমিকা অনন্য।

(৪) জবা: এটিও স্যালাড ও চায়ে মিশিয়ে খাওয়া যায়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্থোসায়ানিনস ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা নিম্ন রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখে।

(৫) জুঁই: সুগন্ধি ফুলটি চা ও স্যালাডের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। এতে রয়েছে এমন এক ধরনের উপাদান; যা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

বীজ

0
0
Read More

সন্ধ্যামালতী

Post By: administrator November 6, 2019 0 Comment

সন্ধ্যামালতীর বৈজ্ঞানিক নাম: Mirabilis jalapa ইংরেজি নামঃ marvel of Peru, four o’clock flower) হচ্ছে Nyctaginaceae পরিবারের Mirabilis গণের ভেষজ গুল্ম ।

অঞ্চলভেদে বাংলাদেশের মানুষের কাছে এ ফুল আবার সন্ধ্যামণি ও কৃষ্ণকলি নামেও পরিচিত।সন্ধ্যামালতী (সন্ধ্যামনি, সন্ধ্যামালতি) এমন এক ধরনের ফুল যা সাধারণত বসতবাড়ি সাজানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। সন্ধ্যামালতী বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। সম্ভবত এই ফুল পেরু হতে অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। সন্ধ্যামালতীর অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হল এতে একটি গাছেই বিভিন্ন রঙের ফুল ফুটতে পারে। শুধু তাই না, মাঝেমাঝে একই ফুলে বিভিন্ন রঙ দেখা যায়। ফুল দেখতে অনেকটা ধুতুরা ফুলের মতো।ফুল ফোটার ব্যাপ্তিকাল গ্রীষ্ম থেকে শুরু করে হেমন্তকাল পর্যন্ত। বর্ষাকাল ও শরৎকালে গাছ ফুলে ফুলে ভরে যায়। গাছের শিকড় থেকে ডালিয়ার মতো স্ফীত কন্দ জন্মায়। এ কন্দ থেকে পরবর্তী বছর গাছ জন্মানো সম্ভব। বীজ থেকেও চারা জন্মে। সন্ধ্যামালতী খুব কষ্টসহিষ্ণু। একে টবেও চাষ করা যায়।

 

 

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

বীজ

 

0
0
Read More

টগর ফুল

Post By: administrator November 6, 2019 0 Comment

আমাদের দেশে বিচিত্র ধরনের অসংখ্য ফুল রয়েছে । প্রকৃতিগতভাবে এই ফুল গুলো নিজ থেকেই যার যার মত গুন ও বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হয়ে থাকে।তেমনি আমাদের দেশের নানান ফুলের বৈচিত্র্যের মধ্যে টগর ফুল অন্যতম। টগর ঝোপঝাড়বিশিষ্ট চিরহরিৎ ফুল গাছ। এর বৈজ্ঞানিক নামঃ Tabernaemontana divaricata । এটি গর্ভশীর্ষ পুষ্প ।বাংলাদেশে সাধারণত টগর দুই রকম- থোকা টগর ও একক টগর। একটি টগরের একক পাপড়ি, অন্যটির গুচ্ছ পাপড়ি। এদেরকে “বড় টগর” ও “ছোট টগর” বলা হয়।

উপকারিতাঃ

টগরের মূল ও শেকড় ওষুধে ব্যবহৃত হয়। শেকড় তেতো ও কটু স্বাদের। এতে কৃমি ও চুলকানি দূর হয়। ঘামাচিতে টগরের কাঠ ঘষে প্রতিদিন চন্দনের মতো গায়ে মাখলে উপকার হয়। অনেকে টগরের কাঁচা ডাল চিবিয়ে দাঁতের অসুখ সারায়।

 

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

 

বীজ

 

 

0
0
Read More

বকুল ফুল

Post By: administrator November 6, 2019 0 Comment

আমাদের দেশের নানান ফুলের বৈচিত্র্যের মধ্যে বকুল ফুল অন্যতম। বাংলায় বকুল ফুলের জন্যে পরিচিত এই গাছ। বকুলের অন্যান্য ব্যবহার বাংলায় তেমন নেই। এটি একটি অতি পরিচিত ফুল। বাংলাদেশের প্রায় সব জায়গায় এর গাছ পাওয়া যায়। বাগানে ছায়া পাওয়ার জন্য সাধারনত বকুল গাছ লাগানো হয়ে থাকে। এটি মাঝারি আকারের গাছ এবং এর পাতা গুলি হয় ঢেউ খেলানো। ফুল গুলো খুব ছোট হয়। বড় জোড় ১ সেঃ মিঃ। ফুল গুলো দেখতে ছোট ছোট তারার মতো। বকুল ফুলের সুবাসে থাকে মিষ্টি গন্ধ। ফুল শুকিয়ে গেলেও এর সুবাস অনেক দিন পর্যন্ত থাকে।

উপকারীতাঃ

বকুল ফুল, ফল, পাকা ফল, পাতা, গাছের ছাল, কাণ্ড, কাঠ সব কিছুই কাজে লাগে। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ভাবে এর ব্যবহার রয়েছে।

ফুল – ফুলের রস হৃদযন্ত্রের অসুখ, leucorrhoea, menorrhagia নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।

শুকনা ফুলের গুঁড়া দিয়ে তৈরী ঔষধ “আহওয়া” নামক এক ধরনের কঠিন জ্বর, মাথা ব্যথা এবং ঘার, কাঁধ ও শরীরের বিভিন্ন অংশে সৃষ্ট ব্যাথার নিরাময়ে ব্যবহার হয়।

শুকনা ফুলের গুঁড়া মাথা ঠান্ডা রাখে ও মেধা বাড়াতে উপকারী।

শুকনো বকুল ফুলের গুঁড়া নাক দিয়ে নিঃশ্বাসের সাথে টেনে নিলে মাথা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

বকুল গাছের ছাল – গাছের ছাল দিয়ে কাটা ছেঁড়ার ক্ষত পরিষ্কার করা যায়। এছাড়াও বকুল গাছের ছাল ও তেঁতুল গাছের ছাল সিদ্ধ করে পাচনের মাধ্যমে তৈরি তরল ঔষধ ত্বকের নানারকম রোগ সারাতে ব্যবহৃত হয়।

বকুলের কাণ্ড – গাছের কাণ্ড থেকে পাচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এক ধরনের ঔষধ তৈরি করা যা দাঁতের সমস্যা নিরাময়ে অনেক উপকারী। এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় ফিলিপাইনে। এছাড়াও এই ঔষধ জ্বর ও ডায়রিয়া থেকে আরোগ্য লাভের জন্যে ব্যবহার করে ফিলিপাইনের অধিবাসীরা। স্থানিয় লোকেরা এই তরল পানি দিয়ে গার্গল করে গলার অসুখের নিরাময়ের জন্যে। মুখ ধোয়ার তরল প্রতিষেধক হিসেবেও কাজ করে এই তরল ঔষধ যা মাড়ি শক্ত করে।বকুলের পাতা সিদ্ধ করে মাথায় দিলে মাথা ব্যাথা কমে যায়।

পাতার রস চোখের জন্যেও উপকারী।কাঁচা বকুলের ফল প্রতিদিন ২-৩ টি করে চিবিয়ে খেলে দাঁতের গোড়া শক্ত হয়।

 

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

বীজ

 

0
0
Read More

কামিনী (কমলা জুঁই)

Post By: administrator November 5, 2019 0 Comment

কামিনী ফুলের ইংরেজি নামঃ ( Murraya paniculate ) সাধারণত আমাদের দেশে এ ফুল  কমলা জুঁই নামেও সুপরিচিত । কামিনী একধরনের ক্রান্তীয়, চিরহরিৎ উদ্ভিদ যা ছোট, সাদা, সুবাসিত ফুল জন্মদানের মাধ্যমে শোভাময় বৃক্ষ বা প্রতিবন্ধক হিসাবে বর্ধিত হয়। কামিনী ঘনিষ্ঠভাবে লেবুবর্গের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত এবং কামকুআট সাদৃশ লাল-কমলা আকারে ছোট ফল বহন করে তবে কিছু প্রজাতি ফল উৎপাদন করে না।

 

কামিনী(কমলা জুঁই)-এর বৈশিষ্ট

১। কমলা জুঁই ৭ মিটার লম্বা পর্যন্ত বর্ধনশীল একটি ছোট, ক্রান্তীয়, চিরহরিৎ গাছ বা গুল্ম। এই গুল্ম সারা বছর ধরে ফুল ফোটাতে পারে।

২। এর তার পাতার ধরন রোমশ এবং চকচকে হয়ে থাকে।

৩। ফুল সধারণত প্রান্তিক, অল্প-কুসুমিত, ঘন এবং সুগন্ধি হয়ে থাকে।

৪। পাপড়ি সাদা (বা ক্রিম ফেইড) রঙে আবৃত্ত থাকে এবং ১২-১৮ মিলিমিটার দীর্ঘ হয়।

৫। কামিনীর ফল কমলা থেকে লাল বর্ণের, মাংসল এবং এবং দৈর্ঘ্যে ১ ইঞ্চি পর্যন্ত আয়তাকার-ডিম্বাকার হয়ে থাকে।

উপকারিতাঃ

১। আমাশয় হলে কামিনী গাছের মুল ছাল পানিতে সিদ্ধ করে নামিয়ে সেই পানি ছেকে সেবন করলে আমাশয় কমে যায় ।

২। কাটা – ছেড়ায় কামিনী পাতার গুড়ো টিপে দিয়ে বেধে রাখলে ব্যথা হয় না। আবার রক্ত পড়া বন্ধ হয়।

৩। সর্দি-কাশিতে কামিনী পাতার রস খেলে সহজেই নিরাময় পাওয়া যায়।

৪। এছাড়াও কামিনী গাছের মূল ছাল, ফুল, পাতা ও ফলের অনেক উপকারীতা আছে।

 

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

 

বীজ

0
0
Read More

নললতা ফুল

Post By: administrator November 4, 2019 0 Comment

নললতা একটি শক্ত লতার উদ্ভিদ। বাংলা নাম নললতা। বাগানের প্রজাতির চেয়ে বনজ প্রজাতির ফুল বেশ বড় এবং সংখ্যায় কম ফোটে। থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার প্রায় সবখানে এই ফুল দেখা যায়। শহুরে বনেদি বাড়িতে কদাচিৎ এই ফুলটি দেখতে পাওয়া যায়। ফুলগুলো লম্বা জুলন্ত ডাঁটায় থোকায় থোকায় ঝুলে থাকে। দেখতে অনেকটা ঘণ্টার মতো, দলনল সামান্য বাঁকা, হালকা নীল রঙের অসমান পাপড়ির সংখ্যা পাঁচটি। পুংকেশর চারটি, অর্ধসমান, গলদেশের ভেতরের দিক বাঁকানো, পরাগধানী পাঁচ থেকে নয় মিলিমিটার লম্বা ও দীর্ঘায়িত। ফুল ফোটার প্রধান মৌসুম মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। ফল বেশ শক্তপোক্ত ধরনের, তিন থেকে পাঁচ সেন্টিমিটার লম্বা হতে পারে।বংশবৃদ্ধি বীজ ও কাটিংয়ে। বাগানের বেরাগুলোতে এ ফুলের ঝুলন্ত সমারোহ সত্যিই মনোমুগ্ধকর। সাধারণত ৮ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত ওপরে উঠতে পারে। পাতা বেশ কর্কশ, কণ্টকময় এবং শক্ত কাণ্ড। ফুল গন্ধযুক্ত এবং কীটপতঙ্গের মধু যোগানদাতা। এর বনজ প্রজাতির দেখা মিলবে রাঙামাটি সহ পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন পাহাড়ের কোলে।

 

 

উপকারিতাঃ

১। নললতা গাছের শিকড়ে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ট্যানিন যা সর্পদংশনে বিষ নামাতে বেশ উপকারী।

২। নললতা গাছের রস খেলে পাকস্থলীর রোগে উপকার পাওয়া যায়।

৩। নললতা পাতার রস খেলে পেটের সমস্যা ভালো হয়।

৪। নললতা পাতার রস খেলে মুখের অরুচি ভাব কেটে মুখে রুচি ফিরে আসে।

৫। কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিলে নললতা গাছের শিকড়ের রস খেলে উপকার পাওয়া যায়।

 

 

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

বীজ

 

0
0
Read More

পাতি হলিহক

Post By: administrator November 4, 2019 0 Comment

পাতি হলিহক একটি অলংকারিক উদ্ভিদ।  এটি মালভেসি পরিবারের উদ্ভিদ। এ গাছটি খাটো শাখা-প্রশাখাবিশিষ্ট এবং এদের পাতা বড় ও লোমশ। হলিহক ফুলের সাদা, গোলাপী, মেজেন্টা ইত্যাদি জাত আছে। ডাবল ফুলের জাতও আছে। শীতের শেষে নতুন চারা গজায় বা লাগানো হয়, বসন্তে ফুল ফোটে। পাতি হলিহক হারবাল ঔষধ হিসাবেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

 

উপকারিতাঃ

১। পাতি হলিহকের পাতার প্রলেপ ব্যথা উপশমকারী হিসাবে।

২। পাতি হলিকের পাতার রস পেটের কোষ্ঠ্যকানিষ্ঠ দূর করে।

৩। পাতি হলিকের পাতার রস একটু গরম করে সকাল বিকেল সেবন আমাশয় ভালো হয়। ৪। পাতি হলিকের পাতার রস খেলে পেটের সমস্যা ভালো হয়।

৫। পাতি হলিকের পাতার রস খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।

 

 

অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ

দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ

 

বীজ

0
0
Read More
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • Next

LET’S KEEP IN TOUCH!

Sign up for exclusive deals and promos

Need to chat?

  • 01908597470 / 01908597471
  • info@krishibazar.com.bd

© 2020, Krishi Bazar. All Rights Reserved..

Login

Forgot Password?

Close
Sign in Or Register
Forgot your password?

NEW HERE?

Registration is free and easy!

  • Faster checkout
  • Save multiple shipping addresses
  • View and track orders and more
Create an account
x
X
  • Menu
  • কেনাকাটা
    • বায়োফ্লক
      • তারপলিন (ত্রিপল)
      • মিটার
      • অন্যান্য সরঞ্জামসমূহ
    • অন্যান্য মেশিনারিজ
    • ছাদ কৃষি
    • জৈব সার
    • নার্সারী
      • ইনডোর প্লান্ট
      • ফলজ বৃক্ষ
      • ফুল গাছ
      • শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ
    • বীজ
      • বীজ প্যাকেজ
    • বীষমুক্ত খাবার
      • গুড়
      • ফল
    • মাছের পোনা
      • ক্যাট ফিস
      • বাংলা মাছ
    • মাশরুম
    • অন্যান্য কৃষি পন্য
      • হাঁসের বাচ্চা
      • মুরগির বাচ্চা
  • কৃষি মেশিনারিজ
    • কৃষি যন্ত্রপাতি
  • ভিডিও গ্যালারী
  • ট্রেনিং
    • বায়োফ্লোক অনলাইন কোর্স
    • বায়োফ্লোক PDF বই
    • বায়োফ্লক অফলাইন কোর্স
    • Dashboard
  • ব্লগ