Store Location
  • 01908597470 / 01908597471
  • Offers
  • Help
  • BDT
    • BDT
    • USD
    • EUR
  • Sign in
  • কেনাকাটা
    • বায়োফ্লক
      • মিটার
      • অন্যান্য সরঞ্জামসমূহ
    • অন্যান্য মেশিনারিজ
    • ছাদ কৃষি
    • জৈব সার
    • হাইড্রপনিক ট্রে
    • সিডলিং ট্রে
    • নার্সারী
      • ইনডোর প্লান্ট
      • ফলজ বৃক্ষ
      • ফুল গাছ
      • শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ
    • বীজ
      • বীজ প্যাকেজ
    • বীষমুক্ত খাবার
      • গুড়
      • ফল
    • মাছের পোনা
      • ক্যাট ফিস
      • বাংলা মাছ
    • মাশরুম
    • ডেইরী খামার
    • অন্যান্য কৃষি পন্য
      • হাঁসের বাচ্চা
      • মুরগির বাচ্চা
  • কৃষি মেশিনারিজ
    • কৃষি যন্ত্রপাতি
      • খুচরা যন্ত্রপাতি
  • ভিডিও গ্যালারী
  • ট্রেনিং
    • বায়োফ্লোক অনলাইন কোর্স
    • বায়োফ্লোক PDF বই
    • বায়োফ্লক অফলাইন কোর্স
    • Dashboard
  • ব্লগ

My Cart0

৳ 0
There are 0 item(s) in your cart
    Subtotal: ৳ 0
    View Cart
    Check Out
    • Home
    • ফসলের রোগ বালাই

    Categories

    • অন্যান্য (1)
    • উদ্ভিদ (2)
    • কৃষি খবর (1)
    • গরু পালন (10)
    • গাছপালা (43)
    • চাষাবাদ (43)
    • ছাগল পালন (4)
    • ছাদ বাগান (6)
    • জৈব সার (15)
    • পাখি পালন (26)
    • পুষ্টিগুন (9)
    • প্রশ্নোত্তর (29)
    • ফল (46)
    • ফসল (2)
    • ফসলের রোগ বালাই (3)
    • ফুল (30)
    • বায়োফ্লক প্রযুক্তি (5)
    • বীজ (42)
    • বীজ|শাঁক (1)
    • ভেষজ বা ঔষধি (70)
    • মসলা (6)
    • মাছ চাষ (32)
    • মাশরুম চাষ (7)
    • মাশরুম চাষ|মাশরুমের রান্নাবান্না (2)
    • মাশরুমের রান্নাবান্না (23)
    • মুরগি পালন (5)
    • রান্নাবান্না (72)
    • শাঁক (9)

    BEST SELLERS

    ভার্মি কম্পোষ্ট কেঁচো সার

    ভার্মি কম্পোষ্ট কেঁচো সার

    ৳ 25 ৳ 20
    হাড়ের গুড়া

    হাড়ের গুড়া

    ৳ 65 ৳ 60
    শুকনো গোবর

    শুকনো গোবর

    ৳ 20 ৳ 15
    সরিষার খৈল

    সরিষার খৈল

    ৳ 70 ৳ 60

    ফসলের রোগ বালাই

    মাল্টা গাছের রোগ ও তার প্রতিকার

    Post By: administrator May 18, 2020 0 Comment

    মাল্টা গাছের রোগ ও তার প্রতিকার

    রোগের নামঃ মাল্টার পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা

    লক্ষণঃ মালটার পাতার ছোট সুড়ঙ্গকারি পোকা কীড়া অবস্থায় বেশি ক্ষতি করে থাকে । এই পোকার কীড়া রাতের বেলা মাল্টা গাছের কচি পাতায় গর্ত খুঁড়ে আঁকা-বাঁকা দাগের সৃষ্টি করে । আক্রান্ত পাতা কুঁকড়ে যায় ।

    ব্যবস্থাপনাঃ
    ১। শীতের সময় বিশেষ করে জানুয়ারি- ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে আক্রান্ত পাতা ছাঁটাই করে পুড়িয়ে দিতে হয় । ২। প্রতি লিটার পানিতে ১২০ মিলিলিটার নিমের খৈলের নির্যাস বা নিম তেল মিশ্রিত করে আক্রান্ত গাছে ভাল ভাবে পাতা ভিজিয়ে স্প্রে করে এই পোকা দমন করা যায় । ৩। ১০-২০লিটার পানিতে ১ কেজি নিমের খৈল মিশিয়ে ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করলে এ পোকা দমন হয় । ৪। তামাক নির্যাস ও সাবান গোলা পানি স্প্রে করে দিলেও এ পোকা দমন হয় । ৫। আক্রমণ বেশি হলে এ পোকা দমনের জন্য কারটাপ গ্রুপের কীটনাশক যেমন: ইটাপ ৫০ এসপি ১.২০ গ্রাম হারে প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে ।

    রোগের নামঃ মাল্টা গাছের লিভমাইনার পোকা

    লক্ষণ ও প্রতিকারঃ লিভ মাইনার মাল্টা গাছে একটি মারাত্মক ক্ষতি কারি পোকা । এ পোকা আক্রমণ করে গাছের ছোট এবং কচি সবুজ পাতা খেয়ে ফেলে। এছাড়া এটি ফলের উপর আঁকা বাঁকা সূরঙগের মত দাগ সৃষ্টি করে। প্রথম অবস্থায় আক্রমণ কৃত পাতা গুলো ছিড়ে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। হলুদ ফাঁদ তৈরি করে এই পোকা দমন করা সম্ভব। কিন্তু আক্রমণের পরিমাণ অতিরিক্ত বেশি হলে লিফ মাইনার পোকা দমন করতে কিনালাক্স ২ এমএল প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। এই ওষুধ টি প্রতি ১৫ দিন অন্তর অন্তর গাছে স্প্রে করলে এধরনের পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

    রোগের নামঃ মাল্টা গাছের ডাম্পিং অফ রোগ

    লক্ষণ ও প্রতিকার ঃ মাল্টা গাছে ড্যাম্পিং অফ রোগ হলে গাছের গোড়া পচে যায়। এটি মূলত বর্ষার সময় দেখা যায়। এছাড়া অতিরিক্ত পানি সেচ দেয়ার কারণে অনেক সময় এ সমস্যাটি হয়ে থাকে। এটি দূর করতে রেডোমিল্ড গোল্ড ২ গ্ৰাম ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় স্পে করতে হয়।

    রোগের নামঃ মাল্টা গাছের গেমোসিস রোগ

    লক্ষণ ও প্রতিকারঃ গেমোসিস রোগ হলে গাছের কান্ড ও পাতা বাদামি বর্ণ ধারণ করে। গাছের কান্ড মাঝ বরাবর ফেটে যায়। ও সেখান দিয়ে কস বের হতে থাকে। এ রোগটির অতিরিক্ত প্রাদুর্ভাব এর ফলে গাছটি উপর থেকে কান্ড শুকিয়ে মারা যেতে থাকে। মাল্টা গাছে গেমোসিস রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত ডালের অংশটি কেটে ফেলে দিতে হবে এবং কাটা অংশে বোর্দো পেস্ট এর মিশ্রণ লাগিয়ে দিতে হবে। বোর্দো পেস্ট তৈরি করার জন্য ১৪০ গ্রাম চুন ও ৭০ গ্ৰাম তুতে আলাদা আলাদা পাত্রে নিয়ে পরবর্তীতে 1 লিটার পানির সাথে মিশিয়ে নিন।

    0
    0
    Read More

    বেগুনের মড়ক রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা পদ্ধতি

    Post By: administrator May 18, 2020 0 Comment

    বেগুনের মড়ক রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা পদ্ধতি

    বেগুনের গুণ অনেক। বেগুন বাজারে দু’রকম রঙের পাওয়া যায়। সাদা ও বেগুনি। বেগুনি বা কালো বেগুনের গুণ তুলনামূলকভাবে বেশি। বেগুন যত কচি হবে সেই বেগুন তত গুণসম্পন্ন। কচি বেগুন নিয়মিত খেলে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পায়। তবে। বেগুনের উপকারিতা বহু। চিকিৎসকদের মতে, বসন্তকালে বেগুন খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে যথেষ্ট জরুরি। বেগুনে কফ নাশ হয়। হিং ফোড়ন দিয়ে বেগুনের তরকারি তেল দিয়ে রান্না করে খেলে গ্যাসের রোগীরা উপকার পাবেন। এছাড়া, বেগুন মূত্রবর্ধক। বেগুন মধুর, তীক্ষ্ম ও উষ্ণ। পিত্তনাশক, জ্বর কমায়। খিদে বাড়ায়। পরিপাক করা সহজ এবং পুরুষত্ব বৃদ্ধি করে। সুকোমল বেগুন সম্পূর্ণ নির্দোষ। শরীরে মেদ বৃদ্ধি রোধ করে। যাঁরা মোটা হতে চান না, তাঁদের পক্ষে বেগুন অত্যন্ত কার্যকরী সবজি। তবে এই ফসলটি চাষ করতে গিয়ে বেগুনে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। এর মধ্যে বেগুনের একটি মারাত্মক ছত্রাক জনিত রোগ হল ‘মড়ক’। এ রোগের আক্রমণে ফলন কম হওয়ার পাশাপাশি বড় ধরণের ক্ষতিও হয়ে থাকে।আজকের লেখায় জানবো বেগুনের মড়ক রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা সমন্ধে।

    Phomophsis blight/Fruit Rot: বাংলায় বলা হয় মড়ক রোগ। বেগুন গাছে হয়ে থাকে এই রোগ। Causal Organism : Phomopsis vexans নামের ছত্রাকের আক্রমণে এই রোগ হয়।

    লক্ষণ: চারা গাছ মাটিতে নেতিয়ে পড়ে(damping off) এবং বড় গাছে ক্যাঙ্কার /ক্ষত সৃষ্টি করে।আক্রান্ত গাছ মরে যায় এবং ফল এ পচন দেখা যায়।

    পাতা যে কোন সময় আক্রান্ত হতে পারে।সাধারণত নিচের পাতায়  প্রথম দাগ দেখা যায়,দাগ গুলো স্পষ্ট গোলাকার ও ধূসর বাদামি রঙ ধারণ করে।দাগের কেন্দ্রস্থল কিছুটা হাল্কা রঙের হয়।অনেক সময় কালোকালো পিকনিডিয়া দেখা যায়।আক্রান্ত পাতা ধীরে ধীরে মরে যায়।

    কান্ডের গোড়ায় ক্যাংক্যার সৃষ্টি হয়।মাঝে মাঝে বাকল খসে পড়ে এবং কান্ডের টিস্যু অনাবৃত অবস্থায় থাকে। আক্রান্ত ফলের গায়ে হাল্কা দাগ দেখা যায় এবং পিকনিডিয়া দেখা যায়, রোগের কারণে ফল সম্পূর্ণ শুকিয়ে মামী(Mummy)  তে পরিণত হয়।

    phomopsis ছত্রাক  বীজ ও আক্রান্ত গাছে বছরের পর বছর বেঁচে থেকে। ছত্রাক ২১-৩২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ও স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় খুব দ্রুত বাড়ে।

    রোগ নিয়ন্ত্রণের উপায়:  ১. রোগ মুক্ত বীজ সংগ্রহ, ২.সুস্থ ও নীরোগ বেগুনের এর ক্যালিক্স মারকিউরিক ক্লোরাইড সলিউশনে (২৯ গ্রাম ৩৭ লিটার পানিতে নিয়ে) ২০ মিনিট ডুবিয়ে বীজ সংগ্রহ করা যায়। ৩.Ziram / Captan  চারা গজানোর পর  বীজতলায় ছিটালে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

    0
    0
    Read More

    আমের মাছি পোকা দমন প্রক্রিয়া

    Post By: administrator March 14, 2020 0 Comment



    বাংলাদেশে উৎপাদিত ফলসমুহের মধ্যে আম অন্যতম। স্বাদে, গন্ধে ও তৃপ্তি প্রদানে আম অতুলনীয় তাই আমকে ‘ফলের রাজা’ বলা হয়। আম পছন্দ করে না এমন লোক হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। বাংলাদেশের সব এলাকাতে আম গাছ দেখা গেলেও চাপাই নবাবগঞ্জ, রাজশাহী, দিনাজপুর, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলায় বাণিজ্যিকভিত্তিতে আম চাষ হয়ে থাকে। আমাদের দেশে আমের ফলন বেশ কম, হেক্টর প্রতি মাত্র ৪ টন। অথচ আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে প্রায় ১০ টন। আমের ফলন কম হওয়ার যে সকল কারণ দায়ী, পোকা-মাকড়ের আক্রমণ তাদের মধ্যে অন্যতম। পোকা-মাকড়ের আক্রমণে শুধু মাত্র ফলন কমে যায় তাই নয়, অনেক সময় আমের ফলন শূন্যের কোঠায়ও পৌঁছতে পারে। সুতরাং আমের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সঠিক সময়ে পোকা দমন অপরিহার্য।তাইতো আজকের লেখায় আপনাদের জানাবো আমের মাছি পোকা সমন প্রক্রিয়া।

    আসুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক আমের মাছি পোকা দমন প্রক্রিয়া ঃ
    রোগের নামঃ
    আমের মাছি পোকা


    লক্ষণঃ
    ১। এ পোকা ফল পরিপক্ক হওয়ার সময় অভিপজিটর ঢুকিয়ে তাতে ডিম পারে । ২। ডিম ফুটে কীড়া বের হয়ে ফলের মাংসল অংশ খেতে থাকে এবং ফলের ভেতরে অংশ পঁচে যায় ।

    ব্যবস্থাপনাঃ
    ১। ফল ব্যাগিং করা বা পলিথিন দিয়ে প্যাচানো ২। নষ্ট ফল বাগান থেকে অপসারণ করা। ৩। বিষটোপ ব্যবহার করা । ১০০ গ্রাম পাকা আমের রস + ৫ গ্রাম ভিটাব্রিল + ১০০ মিলি পানি মিশিয়ে বিষটোপ তৈরি করতে হবে। ৪। বেইট ট্র্যাপ স্থাপন করা ও ফেরোমন ফাদ (যেমন: ব্যাকট্রো-ডি ৮০ টি লিউর/ হেক্টর হারে) ব্যবহার করা। ৫। ফেনিট্রথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক যেমন: সুমিথিয়ন ২.৪ মি.লি. / লি. হারে বা টাফগার ২ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।

    সাবধানতাঃ
    ১। বাগান অপরিচ্ছন্ন রাখবেন না ।

    করনীয়ঃ
    ১। ফল সংগ্রহ শেষ হলে গাছের মরা ডালপালা, ফলের বোটা, রোগ বা পোকা আক্রান্ত ডাল পালা ও অতিঘন ডাল পালা ছাটাই করে পরিস্কার করে দিন । ২। পরিস্কার করার পর একটি ছত্রাকনাশক ও একটি কীটনাশক দ্বারা পুরো গাছ ভালভাবে স্প্রে করুন । ৩। নিয়মিত বাগান পরিদর্শন করুন।

    0
    0
    Read More

    LET’S KEEP IN TOUCH!

    Sign up for exclusive deals and promos

    Need to chat?

    • 01908597470 / 01908597471
    • info@krishibazar.com.bd

    © 2020, Krishi Bazar. All Rights Reserved..

    Login

    Forgot Password?

    Close
    Sign in Or Register
    Forgot your password?

    NEW HERE?

    Registration is free and easy!

    • Faster checkout
    • Save multiple shipping addresses
    • View and track orders and more
    Create an account
    x
    X
    • Menu
    • কেনাকাটা
      • বায়োফ্লক
        • মিটার
        • অন্যান্য সরঞ্জামসমূহ
      • অন্যান্য মেশিনারিজ
      • ছাদ কৃষি
      • জৈব সার
      • হাইড্রপনিক ট্রে
      • সিডলিং ট্রে
      • নার্সারী
        • ইনডোর প্লান্ট
        • ফলজ বৃক্ষ
        • ফুল গাছ
        • শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ
      • বীজ
        • বীজ প্যাকেজ
      • বীষমুক্ত খাবার
        • গুড়
        • ফল
      • মাছের পোনা
        • ক্যাট ফিস
        • বাংলা মাছ
      • মাশরুম
      • ডেইরী খামার
      • অন্যান্য কৃষি পন্য
        • হাঁসের বাচ্চা
        • মুরগির বাচ্চা
    • কৃষি মেশিনারিজ
      • কৃষি যন্ত্রপাতি
        • খুচরা যন্ত্রপাতি
    • ভিডিও গ্যালারী
    • ট্রেনিং
      • বায়োফ্লোক অনলাইন কোর্স
      • বায়োফ্লোক PDF বই
      • বায়োফ্লক অফলাইন কোর্স
      • Dashboard
    • ব্লগ