Store Location
  • 01908597470 / 01908597471
  • Offers
  • Help
  • BDT
    • BDT
    • USD
    • EUR
  • Sign in
  • কেনাকাটা
    • বায়োফ্লক
      • মিটার
      • অন্যান্য সরঞ্জামসমূহ
    • অন্যান্য মেশিনারিজ
    • ছাদ কৃষি
    • জৈব সার
    • হাইড্রপনিক ট্রে
    • সিডলিং ট্রে
    • নার্সারী
      • ইনডোর প্লান্ট
      • ফলজ বৃক্ষ
      • ফুল গাছ
      • শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ
    • বীজ
      • বীজ প্যাকেজ
    • বীষমুক্ত খাবার
      • গুড়
      • ফল
    • মাছের পোনা
      • ক্যাট ফিস
      • বাংলা মাছ
    • মাশরুম
    • ডেইরী খামার
    • অন্যান্য কৃষি পন্য
      • হাঁসের বাচ্চা
      • মুরগির বাচ্চা
  • কৃষি মেশিনারিজ
    • কৃষি যন্ত্রপাতি
      • খুচরা যন্ত্রপাতি
  • ভিডিও গ্যালারী
  • ট্রেনিং
    • বায়োফ্লোক অনলাইন কোর্স
    • বায়োফ্লোক PDF বই
    • বায়োফ্লক অফলাইন কোর্স
    • Dashboard
  • ব্লগ

My Cart0

৳ 0
There are 0 item(s) in your cart
    Subtotal: ৳ 0
    View Cart
    Check Out
    • Home
    • প্রশ্নোত্তর

    Categories

    • অন্যান্য (1)
    • উদ্ভিদ (2)
    • কৃষি খবর (1)
    • গরু পালন (10)
    • গাছপালা (43)
    • চাষাবাদ (43)
    • ছাগল পালন (4)
    • ছাদ বাগান (6)
    • জৈব সার (15)
    • পাখি পালন (26)
    • পুষ্টিগুন (9)
    • প্রশ্নোত্তর (29)
    • ফল (46)
    • ফসল (2)
    • ফসলের রোগ বালাই (3)
    • ফুল (30)
    • বায়োফ্লক প্রযুক্তি (5)
    • বীজ (42)
    • বীজ|শাঁক (1)
    • ভেষজ বা ঔষধি (70)
    • মসলা (6)
    • মাছ চাষ (32)
    • মাশরুম চাষ (7)
    • মাশরুম চাষ|মাশরুমের রান্নাবান্না (2)
    • মাশরুমের রান্নাবান্না (23)
    • মুরগি পালন (5)
    • রান্নাবান্না (72)
    • শাঁক (9)

    BEST SELLERS

    ভার্মি কম্পোষ্ট কেঁচো সার

    ভার্মি কম্পোষ্ট কেঁচো সার

    ৳ 25 ৳ 20
    হাড়ের গুড়া

    হাড়ের গুড়া

    ৳ 65 ৳ 60
    শুকনো গোবর

    শুকনো গোবর

    ৳ 20 ৳ 15
    সরিষার খৈল

    সরিষার খৈল

    ৳ 70 ৳ 60

    প্রশ্নোত্তর

    দইয়ের উপকারিতা

    Post By: administrator March 18, 2020 0 Comment


    দই পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই আছে। ভোজন রসিকরা যখন তখনই নিয়ে বসেন একবাটি দই। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এক বাটি দই রাখলে স্বাস্থ্যগত অনেক সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। তাইতো আজকের লেখায় জানাবো দইয়ের এমনি ৫টি উপকারিতার কথা।

    আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক  দইয়ের এমনি ৫টি উপকারিতার কথাঃ

    ১। আধুনিক যুগে বেশিরভাগ মানুষই হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ভুগে থাকেন। অল্প বয়সী মানুষেরাও এখন এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। দই হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এটি উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে থাকে। ফলে হৃদরোগকে প্রতিরোধ করে দারুণভাবে।

    ২। দই হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। শুধু তাই নয় এটি অন্যান্য খাদ্যের সঙ্গে মিশে এর পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করে থাকে। দইয়ের মধ্যে কিছু উপাকারী ব্যাকটেরিয়া আছে যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে থাকে।

    ৩। পুষ্টিবিদদের ডায়েট চার্টে দই বিশেষভাবে উল্লেখ থাকে। দইয়ে ক্যালসিয়াম আছে যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এটি দেহের বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ওজন কমায়।

    ৪। দইয়ে আছে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি যা হাড় এবং দাঁত মজবুত করে থাকে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস ও ক্যালসিয়াম আছে যা দাঁত মজবুত করে থাকে। এটি হাড়ের রোগ অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে।

    ৫। টক দই মানসিক চাপ ও দুশিন্তা কমাতে সাহায্য করে। ইউসিএলএ এর স্কুল অফ মেডিসিনের এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে টক দই আবেগ নিয়ন্ত্রন করে মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা কমিয়ে থাকে।

    0
    0
    Read More

    প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় এই খাবারগুলো রাখছেন তো

    Post By: administrator February 18, 2020 0 Comment

    আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খাদ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। খাবারের উপর নির্ভর করে আমাদের সুস্বাস্থ্য। তাইতো আমরা আপনাদের জানাবো প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে এমন কিছু খাবারের কথা। 

    আসুন তাহলে জেনে নেই কোন কোন খাবার গুলো রাখবো প্রতিদিনের খাবারের তালিকায়ঃ

    কলা: কলায় আছে কার্বোহাইড্রেট, পটাশিয়াম আর ভিটামিন বি সিক্স। এগুলো খুব দ্রুত শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। দুধ আর কলা দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করে নিতে পারলে তো কথাই নেই, শরীরের পাশাপাশি ত্বকও ভালো থাকবে।

    লাল চালের ভাত: লাল চালের ভাতে চালের পুষ্টিগুণের বেশিরভাগটাই সঞ্চিত থাকে। তার ফাইবার, প্রোটিন আর খনিজ খুব তাড়াতাড়ি প্রচুর শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে। বাড়তি ফাইবারের কারণে নিয়ন্ত্রণে থাকে আপনার রক্তের শর্করার পরিমাণও।

    আপেল: একটি মাঝারি আকারের আপেলে ২৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে, থাকে ২০ গ্রাম চিনি আর ৫ গ্রামের মতো ফাইবার। এই ফাইবার আর প্রাকৃতিক সুগারই অনেকক্ষণ শক্তি ধরে রাখবেশরীরে। আপেলে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্টও মেলে।

    ওটমিল: ওটস খেলে তা আপনাকে দীর্ঘ সময় চাঙ্গা থাকতে সাহায্য করবে। ওটসে বিটা-গ্লুকান নামের একটি সলিউবল ফাইবার থাকে যা রান্নার সময় পানির সঙ্গে মিশে গাঢ় একটি জেল তৈরি করে। এই জেল পাচনতন্ত্রে অনেকক্ষণ থাকে, ফলে পেট বেশিক্ষণ ভরা আছে বলে মনে হয়। তার সঙ্গে এর ভিটামিন আর খনিজ এনার্জি জোগায়।

    বাদাম: দ্রুত শক্তি জোগাতে বাদাম বেশ কার্যকরী। এক্ষেত্রে কাজুবাদাম, আখরোট আর আমন্ডের বিকল্প নেই। ওমেগা থ্রি, ওমেগা সিক্স ফ্যাটি অ্যাসিড আর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই বাদাম থেকে কার্বোহাইড্রেট আর ফাইবারও মেলে যথেষ্ট পরিমাণ।  

    0
    0
    Read More

    ভালো ফলন পেতে কিছু বাড়তি পরিচর্যা

    Post By: administrator February 17, 2020 0 Comment

    ১।  আপনার গাছ যখন বেড়ে ওঠা শুরু করবে তখন টবের প্রায় পুরোটাই মাটি দিয়ে ভরে দিন। এতে গাছ ভালো বাড়বে।

    ২। পর্যাপ্ত রোদ আসে এমন জায়গায় টমেটোর টব স্থাপন করুন এতে গাছ তার নিজের খাদ্য তৈরি প্রক্রিয়া সহজেই সম্পাদন করতে পারবে। আর রোদের তাপ খুব বেশি হলে বিকেলের দিকে টব সরিয়ে নিন বা ছায়ার ব্যবস্থা করুন।

    ৩। মনে রাখবেন টমেটো চাষে পানি সর্বরাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ, তাই নিয়ম করে দুই থেকে তিন দিন পর পর পানি দেয়াই ভালো, তবে গাছ বড় হয়ে গেলে পানি সর্বরাহ বাড়াতে হবে।

    ৪।  টমেটো গাছের যত্নে প্রয়োজনীয় একটি পদক্ষেপ হলো টবে একটি খুঁটি পুঁতে তার সাথে গাছটিকে বেঁধে দেওয়া। তবে চারপাশে একাধিক খুঁটি দিলে আরো ভালো হয়।

    ৫। এছাড়াও একে নেট দিয়ে ঢেকে দিতে পারেন, তাতে পোকামাকড় এর আক্রমণ করার সুযোগ কমে যাবে।

    ৬। গাছের বয়স ছয় সপ্তাহ হওয়ার পর প্রতি সপ্তাহে একটু করে সার দিতে পারেন গাছের গোড়ায়।

    ৭। অতিরিক্ত শীত এবং গরমের সময় মাটির সঠিক আদ্রতা ধরে রাখতে দিতে পারেন শুকনো পাতা বা বাড়ির শাকসবজির উচ্ছিষ্ট খোসা। এতে সারেরও কাজ হবে এবং তাপমাত্রার নেতিবাচক প্রভাব থেকে গাছের মূল রক্ষা পাবে।

    0
    0
    Read More

    গুড়ে কোনো ভেজাল আছে কি না বুঝবেন কিভাবে

    Post By: administrator February 9, 2020 0 Comment

    গুড়ে কোনো ভেজাল আছে কি না  বুঝবেন কিভাবে?

    বাঙালি ভোজন রসিকদের শীতের শুরু থেকেই এই খেজুর গুড়ের প্রতি নজর থাকে। কিন্তু এই গুড়েও ভেজাল মেশাচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। বেশি মিষ্টি করার জন্য মেশানো হচ্ছে কৃত্রিম চিনি, কখনো বা রং আকর্ষণীয় করতে মেশানো হচ্ছে কৃত্রিম রং। কেনার সময় সেসব ভেজাল মেশানো গুড়ই কিনে আনছেন হয়তো। এতে স্বাদ-গন্ধ যেমন মেলে না তেমন শরীরের পক্ষেও ক্ষতিকর।

    তাইতো আজকের লেখায় আমরা আপনাদের জানাবো গুড়ে কোনো ভেজাল আছে কি না তা বুঝার কিছু কৌশল।

    আসুন তাহলে জেনে  নেওয়া যাক গুড়ে কোনো ভেজাল আছে কি না তা বুঝার কিছু কৌশলঃ

    ১। কেনার সময় একটু গুড় ভেঙে নিয়ে চেখে দেখুন। জিভে নোনতা স্বাদ ঠেকলে বুঝবেন এই গুড় খাঁটি নয়। এতে কিছু ভেজাল মেশানো রয়েছে।

    ২। গুড় কেনার সময় গুড়ের ধারটা দুই আঙুল দিয়ে চেপে দেখবেন। যদি নরম লাগে, বুঝবেন গুড়টি বেশ ভালো মানের। ধার কঠিন হলে সেওই গুড় না কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ।

    ৩। যদি গুড় একটু তেতো স্বাদের হয়, তবে বুঝতে হবে গুড়টি বহু ক্ষণ ধরে জ্বাল দেওয়া হয়েছে। তাই একটু তিতকুটে স্বাদ নিয়েছে। স্বাদের দিক থেকে এমন গুড় খুব একটা সুখকর হবে না।

    ৪। গুড় যদি স্ফটিকের মতো দেখতে হয় তবে বুঝবেন, গুড়টি যে খেজুর রস দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল তার স্বাদ খুব একটা মিষ্টি ছিল না। তাই গুড়টিকে মিষ্টি করে তুলতে এতে প্রচুর পরিমাণে কৃত্রিম চিনি মেশানো হয়েছে। অনেক সময় গুড় খেতে গিয়েও চিনির সেই স্বাদ জিভে ঠেকে।

    এছাড়াও সাধারণত গুড়ের রং গাঢ় বাদামি হয়। হলদেটে রঙের গুড় দেখলেই বুঝতে হবে তাতে অতিরিক্ত রাসায়নিক মেশানো হয়েছে।

    0
    0
    Read More

    ধান চাষের উন্নত পদ্ধতিবীজ বাছাই নিয়ে কিছু প্রশ্নোত্তর

    Post By: administrator February 4, 2020 0 Comment

     

    বীজ বাছাইয়ের জন্য কি কি করনীয়?

    উঃ দশ লিটার পরিষ্কার পানিতে ৩৭৫ গ্রাম ইউরিয়া সার মেশাতে হবে। এবার ১০ কেজি বীজ ঐ পানিতে দিয়ে নাড়তে হবে। পুষ্ট বীজ ডুবে নিচে জমা হবে এবং অপুষ্ট ও হালকা বীজ পানির উপরে ভেসে উঠবে। হাত অথবা চালনি দিয়ে ভাসমান বীজগুলো সরিয়ে ফেলতে হবে। ভারী বীজ নিচ থেকে তুলে নিয়ে পরিষ্কার পানিতে ৩-৪ বার ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। ইউরিয়া মিশানো পানি সার হিসাবে বীজতলায় ব্যবহার করা যেতে পারে।


    বীজ শোধন ও জাগ দেয়ার পদ্ধতি কি?

    উঃ বাছাইকৃত বীজ দাগমুক্ত ও পরিপুষ্ট হলে সাধারনভাবে শোধন না করলেও চলে। তবে শোধনের জন্য ৫২-৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় গরম পানিতে ১৫ মিনিট বীজ ডুবিয়ে রাখলে জীবাণুমুক্ত হয়। বীজ যদি দাগমুক্ত হয় এবং বাকানি আক্রমণের আশঙ্কা থাকে তাহলে কারবেনডাজিম-জাতীয় ছত্রাকনাশক দিয়ে বীজ শোধন করা যায়। ক্ষেতে ২-৩ গ্রাম ছত্রাকনাশক ১ লিটার পানিতে ভালভাবে মিশিয়ে ১ কেজি পরিমান বীজ পানিতে ডুবিয়ে নাড়াচাড়া করে ১২ ঘন্টা রেখে দিতে হবে। এরপর বীজ পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এভাবে শোধনকৃত বীজ বাঁশের টুকরি বা ড্রামে ২/৩ পরত শুকনো খর বিছিয়ে তার উপর বীজের ব্যাগ রাখুন এবং আরও ২/৩ পরত শুকনো খর দিয়ে ভালভাবে চেপে তার উপর ইট বা কোন ভারী জিনিস দিয়ে চাপ দিয়ে রাখুন। এভাবে জাগ দিলে আউশ ও আমন মৌসুমের জন্য ৪৮ ঘন্টা, বোরো মৌসুমে ৭২ ঘন্টার মধ্যে ভাল বীজের অঙ্কুর বের হবে এবং বীজতলায় বপনের উপযুক্ত হবে।


    আদর্শ বীজতলা তৈরীর নিয়ম কি?

    উঃ দো-আশ ও এটেল মাটি বীজতলার জন্য ভাল। জমি অনুর্বর হলে প্রতি বর্গমিটারে ২ কেজি হারে জৈব সার মেশানো যেতে পারে। এরপর জমিতে ৫-৬ সেঃমিঃ পানি দিয়ে ২/৩টি চাষ ও মই দিয়ে ৭-১০ দিন রেখে দিতে হবে। আগাছা ও খড় ইত্যাদি পচে গেলে আবার চাষ ও মই দিয়ে কাদা করে জমি তৈরী করতে হবে। এবার জমির দৈর্ঘ বরাবর ১মিঃ চওড়া বেড তৈরী করতে হবে। দু’বেডের মাঝে ২৫-৩০ সেঃমিঃ জায়গা ফাঁকা রাখতে হবে। নির্ধারিত জমির দু’পাশের মাটি দিয়ে বেড তৈরী করতে হবে। এরপর উপরের মাটি ভালভাবে সমান করে ৩/৪ ঘন্টা পর বীজ বোনা উচিত।


    বীজতলায় বীজ বপনের আদর্শ পদ্বতি কি?

    উঃ প্রতি বর্গমিটার বেডে ৮০-১০০ গ্রাম বীজ বোনা দরকার। বপনের সময় থেকে ৪/৫ দিন পাহাড়া দিয়ে পাখি তাড়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে এবং নালা ভর্তি পানি রাখতে হবে।


    অতিরিক্ত ঠান্ডায় বীজতলায় কি যত্ন নিতে হবে?

    উঃ শৈত্য প্রবাহের সময় বীজতলা স্বচ্ছ পলিথিন দিয়ে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢেকে দিলে, বীজতলার পানি সকালে বের করে দিয়ে আবার নতুন পানি দিলে, প্রতিদিন সকালে চারার উপর জমাকৃত শিশির ঝরিয়ে দিলে ধানের চারা ঠান্ডার প্রকোপ থেকে রক্ষা পায়।


    বীজতলায় কি ধরনের সাধারণ পরিচর্যা প্রয়োজন ?

    উঃ বীজতলায় সব সময় নালা ভর্তি পানি রাখা উচিত। বীজ গজানোর ৪-৫ দিন পর বেডের উপর ২-৩ সেঃমিঃ পানি রাখলে আগাছা ও পাখির আক্রমন নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

    চারা উঠানোর সময় বা বহন করার সময় কি সতর্কতা মানতে হবে ?

    উঃ বীজতলায় বেশি করে পানি দিয়ে বেডের মাটি নরম করে নিতে হবে যাতে চারা উঠানোর সময় শিকড় বা কান্ড মুচড়ে বা ভেঙে না যায়। বস্তাবন্দী করে ধানের চারা কোনক্রমেই বহন করা উচিত নয়।

    জমি তৈরীর উত্তম পদ্বতি কি?

    উঃ মাটির প্রকারভেদে ৩-৫ বার চাষ ও মই দিলেই জমি তৈরী হয়ে মাটি থকথকে কাদাময় হয়। জমি উঁচুঁনিচু থাকলে মই ও কোদাল দিয়ে সমান করে নিতে হবে।


    ধানের চারা রোপনের উত্তম পদ্বতি কি ও চারার বয়স কত হলে ভাল হয়?

    উঃ আউশে ২০-২৫ দিনের, রোপা আমনে ২৫-৩০ দিনের এবং বোরোতে ৩৫-৪৫ দিনের চারা রোপন করা উচিত। এক হেক্টর জমিতে ৮-১০ কেজি বীজের চারা লাগে। প্রতি গুছিতে ১টি সতেজ চারা রোপন করাই যথেষ্ট। তবে চারার বয়স একটু বেশি হলে প্রতি গুছিতে ২-৩টি চারা রোপন করা যেতে পারে। সারিতে চারা রোপন করার সময় সারি থেকে সারির দূরত্ব হবে ২০-২৫ সেঃমিঃ এবং প্রতি গুছির দূরত্ব ১৫-২০ সেঃমিঃ হওয়াই উত্তম।


    ধান চাষে দ্বি-রোপন পদ্বতি কি?

    উঃ জলাবদ্ধতা পূর্ববর্তী ফসলের কর্তণ বিলম্বিত হলে বা অন্য কোন কারণে যদি রোপনের জন্য নির্ধারিত জমিতে রোপন বিলম্বিত হয় তবে বেশি বয়সের চারা ব্যবহারের পরিবর্তে দ্বি-রোপন পদ্বতিতে ধান রোপন একটি ভাল প্রযুক্তি। এ পদ্বতিতে ধানের চারা বীজতলা হতে উত্তোলন করে অন্য জমিতে ঘন করে ১০-১০ সেঃমিঃ দূরত্বে সাময়িকভাবে রোপন করা হয়, আমন মৌসুমে ২৫-৩০ দিন পর এবং বোরো মৌসুমে ৩০-৪০ দিন পর আবার উত্তোলন করে মূল জমিতে ২০-২০ সেঃমিঃ দূরত্বে দ্বি-রোপন করা হয়।

    0
    0
    Read More

    রুচি বাড়াবে ভেষজ খাবার

    Post By: administrator January 29, 2020 0 Comment

    প্রাকৃতিক উপায়ে রুচি বাড়াতে  পারে এমন কিছু খাবারের কথা আমরা আজ আপনাদের জানাবো। 

    আসুন দেরি না করে তাহলে জেনে নেওয়া যাক   প্রাকৃতিক উপায়ে রুচি বাড়াতে  পারে এমন কিছু খাবারের কথা ঃ

    (১) ১/৪ গ্লাস লেবুর রস ও আধা গ্লাস আমলকীর রসের সঙ্গে ১ চা চামচ মধু মেশান। পানীয়টি পান করুন নিয়মিত। ক্ষুধাবোধ বাড়বে।  

    (২) কয়েকটি তাজা পুদিনা পাতা সংগ্রহ করুন। পানিতে পুদিনা পাতা সেদ্ধ করুন। এক চিমটি এলাচ গুঁড়া ও সামান্য চিনি মিশিয়ে পানি ছেঁকে নিন। পানীয়টি পান করুন। ক্ষুধা বেড়ে যাবে।

    (৩) প্রতিদিন এক টুকরা কাঁচা আদা চিবিয়ে খান। রুচি বাড়বে।  সেই সাথে চা ও অন্যান্য খাবারে এলাচ দিতে পারেন। এটি রুচি বাড়াবে।

    (৪) এছাড়াও ১ টেবিল চামচ গুঁড়ের সঙ্গে এক চিমটি গোলমরিচ গুঁড়া মিশিয়ে খান। বাড়বে ক্ষুধাবোধ। 

    0
    0
    Read More

    যকৃতের যত্নে বাঁধাকপি

    Post By: administrator January 29, 2020 0 Comment

     যকৃত মেরুদণ্ডী ও অন্যান্য কিছু প্রাণীদেহে অবস্থিত একটি আভ্যন্তরিক অঙ্গ। এটি বক্ষপিঞ্জরে মধ্যচ্ছদার নিচের অংশে অবস্থিত। একে চলতি বাংলায় কলিজা বলে সচরাচর উল্লেখ করা হয়। বাঁধাকপির গ্লুকোসাইনোলেটস আইসোথায়োসায়ানেটস তৈরিতে সাহায্য করে। যা লিভারের টক্সিন বের হয়ে যেতে সাহায্য করে। বাঁধাকপিতে ক্লোরোফিল থাকে যা লিভারকে শক্তিশালী হতে সাহায্য করে।

    এছাড়াও আরো কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো আপনার যকৃতের যত্ন  নিতে সাহায্য করবেঃ

    ১।  টমেটোতেও প্রচুর পরিমাণে গ্লুটাথায়ন থাকে যা একটি চমৎকার ডিটক্সিফায়ার। এছাড়াও টমেটোতে লাইকোপিন থাকে বলে ব্রেস্ট ক্যান্সার, স্কিন ক্যান্সার ও ফুসফুসের ক্যান্সার থেকে সুরক্ষা দেয়।

    ২। কাঁচা পালংশাক গ্লুটাথায়নের বড় উৎস যা যকৃতের এনজাইমকে উদ্দীপিত করে। সবুজ শাকে নির্দিষ্ট কিছু ক্লোরোফিল থাকে যা বিষাক্ত পদার্থ শোষণ করে নেয়ার ক্ষমতা রাখে।

    ৩। লিভার পরিষ্কার করার উপাদান গ্লুটাথায়নের আরেকটি উৎস হচ্ছে আঙ্গুর। এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা লিভারের এনজাইমের উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে এবং লিভারকে প্রাকৃতিকভাবে পরিষ্কার হওয়ার প্রক্রিয়াকে বৃদ্ধি করে।এছাড়াও লেবুতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি থাকে যা যকৃতকে উদ্দীপিত হতে সাহায্য করে এবং বিষাক্ত পদার্থকে সংশ্লেষিত হতে সাহায্য করে।

    ৪।  আপেলে উচ্চ মাত্রার পেকটিন ও অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান ও থাকে, যা পরিপাক নালী হতে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে পরিষ্কার হতে সাহায্য করে। লিভার পরিষ্কার হওয়ার প্রক্রিয়াকে সহজ হতে সাহায্য করে আপেল।

    ৫। যকৃতকে ডিটক্স হতে সাহায্য করে হলুদ। ডায়াটারি কার্সিনোজেনকে বের করে দেয়ার জন্য লিভারের এনজাইমকে সাহায্য করে হলুদ।

    0
    0
    Read More

    জেনে নিন যেসব খাবার কাঁচা খাবেন

    Post By: administrator January 28, 2020 0 Comment

    (১) বেল পেপার- ১৯০ ডিগ্রির বেশি তাপে রান্না করলে এর ভিটামিন-সি নষ্ট হয়ে যায়।তাই এটি যত পারেন কাঁচা খান এবং ভিটামিন সি পান।

    (২) ছোলা – রান্না করে খেলে ছোলার পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।তাই কাঁচা অবস্থায় ছোলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ুন।

    (৩) বাদাম ভাজলে তাঁর ভিতরে ক্যালরি এবং ফ্যাটের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। আর কমে যায় ম্যাগনেসিয়াম আর আয়রনের পরিমাণ।তাই কাঁচা অবস্থায় বাদাম খান।

    (৪) ব্রকলি- সেদ্ধ করে খাওয়াও ভাল। তবে রান্না করলে ব্রকলির খাদ্যগুণ নষ্ট হয়ে যায়।

    (৫) নারকেল- বেশ কিছু রান্নায় নারকেল দিয়ে রান্নার স্বাদ বাড়ে কিন্তু পুষ্টিগুণ কমে যায়।তাই কাঁচা অবস্থায় নারকেলে শাঁসের রয়েছে পুষ্টি বেশি।

    (৬) রসুন- খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। ক্যানসার, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি রসুন খেয়ে এড়ানো যেতে পারে।

    (৭) বিট- রান্না করে খেলে বিটের ২৫ শতাংশ পুষ্টি গুণ কমে যায়।তাই কাঁচা অবস্থায় বিট খান।

    (৮) পেঁয়াজ- পেঁয়াজ রান্না করে খাওয়ার থেকে বেশি উপকার কাঁচায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা পেঁয়াজ ফুসফুস ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।

    0
    0
    Read More

    ছাগল পালন সম্বন্ধে বেশ কিছু প্রশ্নত্তোর

    Post By: administrator January 2, 2020 0 Comment

     ১. ছাগল পালনের উপকারিতা কি কি?
    • মাংস ও চামড়া উৎপাদন, পারিবারিক আয় বৃদ্ধি, কৃষি উৎপাদন সামগ্রীতে ব্যবহার এবং দারিদ্র বিমোচনের জন্য ছাগল পালন করা হয়।

    ২. আমাদের দেশে কি ধরণের ছাগল পালন করা হয়?
    • আমাদের দেশে স্থানীয় কালো জাতের ছাগল সর্বত্র পালন করা হয়।

    ৩. দেশীয় কালো ছাগল ছাড়া আর কোন কোন জাতের ছাগল পালন করা হয়?
    • বোয়ের,সুদানিজ,ডেসার্ট, বারবারি, যমুনাপাড়ি এবং আরও কয়েক জাতের ছাগল বাংলাদেশে পালন করা হয়।

    ৪. দেশীয় কালো ছাগল কি জন্যে পালন করা হয়?
    • বিশ্ববিখ্যাত চামড়া উৎপাদনের জন্য।

    ৫. দেশীয় কালো ছাগলের ওজন কত কেজি হতে পারে?
    • দেশীয় কালো ছাগলের ওজন ১৫-২০ কেজি হতে পারে।

    ৬. প্রতিদিন ছাগলের ওজন কত বাড়তে পারে?
    • ছাগলের ওজন প্রতিদিন ২০ থেকে ৪৫ গ্রাম বাড়তে পারে।

    ৭. আমাদের দেশীয় ছাগলের বিশেষ গুণ কি?
    • আমাদের দেশীয় ছাগলের চামড়া ভাল এবং এটি অপেক্ষাকৃত অধিক হারে বাচ্চা দেয়।

    ৮. দেশীয় ছাগলের বাচ্চার মৃত্যুর হার বেশি হয় কেন?
    • অল্প দুধ এবং বেশি বাচ্চা দেয় বিধায় দুধের অভাবে বাচ্চার মৃত্যুর হার বেশি হয়।

    ৯. দেশীয় ছাগল কতটুকু দুধ দেয়?
    • সর্বোচ্চ ১.৫ কেজি দুধ দেয়।

    ১০. বিদেশী ছাগল কতটুকু দুধ দেয়?
    • প্রায় ২.৫ কেজি দুধ দেয়।

    ১১. একটি পাঁঠা দ্বারা কতগুলো ছাগীকে পাল দেয়া যেতে পারে?
    • একটি পাঁঠা দ্বারা ১০-১২ টি ছাগীকে পাল দেয়া যেতে পারে।

    ১২. পারিবারিক পর্যায়ে কয়টি ছাগল পালা সুবিধাজনক?
    • পারিবারিকভাবে ১০-১২ টি ছাগল পালা সুবিধাজনক।

    ১৩. বসত বাড়ীর আঙ্গিনায় অতিরিক্ত খাদ্য সরবরাহ ছাড়া কয়টি ছাগল পালা যাবে?
    • প্রায় ৫-৬টি ছাগল পালা যাবে।

    ১৪. কত বয়সে ছাগল বিক্রি করা যায়?
    • খাসী ৮-১২ মাসের মধ্যে এবং পাঠী ৬-৭ মাসের মধ্যে বিক্রি করা যায়।

    ১৫. দেশীয় ছাগল সাধারনত সর্বোচ্চ কতটি বাচ্চা দিতে পারে?
    • দেশীয় ছাগল ৫-৬টি বাচ্চা দিতে পারে।    

    ১৬. ব্রুডিং পেন পদ্ধতি বলতে কি বুঝায়?
    • পরিমিত জায়গায় এবং তাপমাত্রায় বাচ্চাকে যে খাঁচায় রাখা হয় তাকে ব্রুডিং পেন বলে।

    ১৭. ব্রুডিং পেনের আয়তন কত?
    • (২×২×২) ঘণফুট আয়তনে দুটি ছাগী ও সর্বোচ্চ ছয়টি বাচ্চা রাখা ভালো হবে।

    ১৮. ব্রুডিং পেনে কিভাবে পরিমিত তাপমাত্রা রক্ষা করা হয়?
    • ১৫ ডিগ্রি সে.- এর নিচে নামলে খাঁচায় ১০০ ওয়াটের একটি বাল্ব জ্বালাতে হবে।

    ১৯. ছাগীকে গরীবের গাভী বলা হয় কেন?
    • মাত্র কয়েকটি ছাগল থেকে একজন খামারী বা মহিলা সংসারের ব্যয়ভার মেটাতে পারেন বলে।

    ২০. ছাগলের দুধ অন্যান্য দুধের তুলনায় পাতলা হয় কেন?
    • অপেক্ষাকৃত বেশি পানি এবং কম চর্বি থাকে বিধায়।

    ২১. ছাগলের দুধে বিশেষ কোন গুণ আছে কি?
    • ঔষধী গুণ আছে বিশেষ করে গ্যাসট্রিক আলছার রোগীর জন্য ছাগলের দুধ বেশ উপকারী।

    ২২. পাঁঠার শরীরে খারাপ গন্ধ থাকে কেন?
    • পাঁঠার শরীরে এবং ঘামে ক্যাপরোয়িক এসিড আছে যা প্রজননের মাধ্যমে ছাগীর শরীরে যায় এবং দুধের সাথে বের হয়।

    ২৩. ছাগলের মল কি কাজে লাগে?
    • ছাগলের মল জমির সার হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

    ২৪. ছাগলের গায়ে চর্মরোগ দেখা দিলে কি করতে হবে?

    • সুস্থ ছাগল থেকে আক্রান্ত ছাগলকে আলাদা রাখতে হবে এবং ১৫-৩০ দিন পরপর ০.৫% ম্যালাথিয়ন দ্রবণে ছাগলকে ডুবাতে হবে।

    ২৫. ছাগলের বাচ্চার ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়া হলে কি করতে হবে?
    • মৃত্যুর ঝুঁকি কমানোর জন্য পরিচ্ছন্ন জায়গায় রেখে পরিমিত পরিমাণ দুধ এবং স্যালাইন খাওয়াতে হবে।

    ২৬. দুধের পরিবর্তে ছাগলের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো যেতে পারে?
    • ফিডারের সাহায্যে ভাতের মাড় খাওয়ানো যেতে পারে।

    ২৭. ছাগলের চামড়ার গুণগত মান কিভাবে রক্ষা করা যায়?
    • চর্মরোগ-মুক্ত রেখে নিয়মমত জবাই করে সাবধানে চামড়া ছাড়ানোর পর খুব তাড়াতাড়ি বিক্রি করতে হবে।

    ২৮. ছাগলের মাংসে কি কি গুণ আছে?
    • কম-বেশি মাত্রায় প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টিগুণই বিদ্যমান।

    ২৯. দেশী ছাগলের খামার শুরু করতে কি কি সমস্যা হতে পারে?
    • দেশী ছাগলের প্রকৃত জাতের অভাব, সস্তা দামের সুষম খাদ্যের অভাব, চারণ-ভূমির স্বল্পতা ও জৈব-নিরাপত্তার অভাব ইত্যাদি।  

    ৩০. পালের সব ছাগলকে এক সাথে রাখা ঠিক হবে কি?
    • পালের সব ছাগলকে এক সাথে রাখা ঠিক হবে না তবে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে সঠিক ও সুষম খাদ্য সরবরাহ করে দুগ্ধবতী, গর্ভবতী ও শুষ্ক ছাগলকে এক সাথে রাখা যেতে পারে।  

    ৩১. ছাগলকে দানাদার খাদ্য কি পরিমাণে দিতে হবে?
    • গম, ভূট্টা, ভাঙ্গাঁ-চাল ১২%, গমের ভূষি ও কুঁড়া ৪৭%, যেকোন ভূষি ১৬%, খৈল ২১.৫%, খনিজ ২%, লবণ ১% এবং খাদ্যপ্রাণ ও খনিজ ০.৫% ।     

    ৩২. শালদুধ খাওয়ানোর উপকারিতা কি?
    • শালদুধে ছাগলের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

    ৩৩. প্রতি ছাগলের শালদুধ থেকে কয়টি বাচ্চাকে খাওয়ানো সুবিধাজনক?
    • দুটি বাচ্চাকে খাওয়ানো উত্তম।

    ৩৪. বেশি বাচ্চা হলে কি কি খাওয়াতে হবে?
    • গাভীর দুধ ও ভাতের মাড় খাওয়ানো যেতে পারে।

    ৩৫. কত বয়সের বাচ্চাকে ঘাস খাওয়ানোর অভ্যাস করানো যেতে পারে?
    • প্রথম সপ্তাহের পরপরই বাচ্চাকে ঘাস খাওয়ানোর অভ্যাস করানো দরকার।

    ৩৭. ঘাস খাওয়ার অভ্যাস করতে কতদিন সময় লাগবে?
    • প্রায় ২৫-৩০ দিন।

    ৩৮. কি কি ঘাস খাওয়ানো যেতে পারে?
    • কচি ঘাস, দূর্বা, সেচি, আরাইল্যা, মাশকালাই, খেসারী আর উন্নত কচি ঘাস হিসাবে নেপিয়ার, রোজি, প্লিকাটুলাম, এন্ড্রোপোগন, সেন্ট্রোসোমা ইত্যাদি ঘাস খাওয়ানো যেতে পারে।

    ৩৬. বয়স বাড়ার সাথে সাথে ছাগলকে কি পরিমাণ খাবার খাওয়াতে হবে?
    • এক সপ্তাহ থেকে বার সপ্তাহ পর্যন্ত ২০০ গ্রাম থেকে শুরু করে প্রতি সপ্তাহে ৫০ গ্রাম ছাগলের দুধ খাওয়াতে হবে।

    ৩৭. ভাতের মাড় কি পরিমাণে খাওয়াতে হবে?
    • দুই থেকে চার সপ্তাহে দুধের সাথে সামান্য পরিমাণে ভাতের মাড় এবং পাঁচ থেকে বার সপ্তাহের মধ্যে প্রতি সপ্তাহে ৫০ গ্রাম পর্যন্ত বাড়াতে হবে।

    ৩৮. কচি ঘাস কি পরিমাণে খাওয়াতে হবে?
    • দুই থেকে পাঁচ সপ্তাহ পর্যন্ত সামান্য পরিমাণে এবং পরবর্তীতে বার সপ্তাহ পর্যন্ত পর্যাপ্ত পরিমাণে কচি ঘাস খাওয়াতে হবে।   

    ৩৯. খাসী করানোর সময় কি ধরণের সতর্কতা গ্রহণ করতে হয়?
    • অভিজ্ঞ ব্যক্তির দ্বারা খাসী করাতে হবে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে ভালো জীবাণুনাশক প্রয়োগ করতে হবে।

    ৪০. সব বয়সের ছাগলের খাবার এক ধরণের হবে কি?
    • না, প্রজনন ও মাংস-প্রদানকারী ছাগলের জন্য নিয়মমাফিক আলাদা আলাদা খাদ্য সরবরাহ করতে হবে।                               

       
    0
    0
    Read More

    লেবুর ফুল ঝরে পারার কারনগুলো

    Post By: administrator December 9, 2019 0 Comment

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে শুরু করে পেট পরিষ্কার রাখার মতো প্রচুর উপকার করে লেবু। এছাড়াও লেবুর রসের দারুণ কিছু উপকার রয়েছে। তেমনি লেবুর গাছে, ফুলে, ফলে নানাবিধ সমস্যা হয়। যে যে কারণে এগুলোর সমস্যা দেখে যায়। তা নিম্নে দেখুন-

    কয়েকটি কারণে গাছের ফুল ঝরে যেতে পারে। যেমন-

    ১) পরাগায়ন না হলে,

    ২) পুষ্টির অভাব হলে,

    ৩) রোগ-পোকা লাগলে,

    ৪) প্রচন্ড রোদ বা খরা হলে,

    ৫) পানির অভাব হলে,

    ৬) অতিরিক্ত পানি হলে,

    ৭) ফুল ফোটার সময় ঝড়ো বাতাস হলে ইত্যাদি।

    এগুলো সমাধান করতে পারলেই আশা করি ফল পাবেন। সঠিক সিদ্ধান্তের জন্য আপনার এলাকার উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা/ উপজেলা কৃষি অফিসে যোগাযোগ করুন।

    0
    0
    Read More
    • 1
    • 2
    • 3
    • Next

    LET’S KEEP IN TOUCH!

    Sign up for exclusive deals and promos

    Need to chat?

    • 01908597470 / 01908597471
    • info@krishibazar.com.bd

    © 2020, Krishi Bazar. All Rights Reserved..

    Login

    Forgot Password?

    Close
    Sign in Or Register
    Forgot your password?

    NEW HERE?

    Registration is free and easy!

    • Faster checkout
    • Save multiple shipping addresses
    • View and track orders and more
    Create an account
    x
    X
    • Menu
    • কেনাকাটা
      • বায়োফ্লক
        • মিটার
        • অন্যান্য সরঞ্জামসমূহ
      • অন্যান্য মেশিনারিজ
      • ছাদ কৃষি
      • জৈব সার
      • হাইড্রপনিক ট্রে
      • সিডলিং ট্রে
      • নার্সারী
        • ইনডোর প্লান্ট
        • ফলজ বৃক্ষ
        • ফুল গাছ
        • শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ
      • বীজ
        • বীজ প্যাকেজ
      • বীষমুক্ত খাবার
        • গুড়
        • ফল
      • মাছের পোনা
        • ক্যাট ফিস
        • বাংলা মাছ
      • মাশরুম
      • ডেইরী খামার
      • অন্যান্য কৃষি পন্য
        • হাঁসের বাচ্চা
        • মুরগির বাচ্চা
    • কৃষি মেশিনারিজ
      • কৃষি যন্ত্রপাতি
        • খুচরা যন্ত্রপাতি
    • ভিডিও গ্যালারী
    • ট্রেনিং
      • বায়োফ্লোক অনলাইন কোর্স
      • বায়োফ্লোক PDF বই
      • বায়োফ্লক অফলাইন কোর্স
      • Dashboard
    • ব্লগ