Store Location
  • 01908597470 / 01908597471
  • Offers
  • Help
  • BDT
    • BDT
    • USD
    • EUR
  • Sign in
  • কেনাকাটা
    • বায়োফ্লক
      • মিটার
      • অন্যান্য সরঞ্জামসমূহ
    • অন্যান্য মেশিনারিজ
    • ছাদ কৃষি
    • জৈব সার
    • হাইড্রপনিক ট্রে
    • সিডলিং ট্রে
    • নার্সারী
      • ইনডোর প্লান্ট
      • ফলজ বৃক্ষ
      • ফুল গাছ
      • শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ
    • বীজ
      • বীজ প্যাকেজ
    • বীষমুক্ত খাবার
      • গুড়
      • ফল
    • মাছের পোনা
      • ক্যাট ফিস
      • বাংলা মাছ
    • মাশরুম
    • ডেইরী খামার
    • অন্যান্য কৃষি পন্য
      • হাঁসের বাচ্চা
      • মুরগির বাচ্চা
  • কৃষি মেশিনারিজ
    • কৃষি যন্ত্রপাতি
      • খুচরা যন্ত্রপাতি
  • ভিডিও গ্যালারী
  • ট্রেনিং
    • বায়োফ্লোক অনলাইন কোর্স
    • বায়োফ্লোক PDF বই
    • বায়োফ্লক অফলাইন কোর্স
    • Dashboard
  • ব্লগ

My Cart0

৳ 0
There are 0 item(s) in your cart
    Subtotal: ৳ 0
    View Cart
    Check Out
    • Home
    • জৈব সার

    Categories

    • অন্যান্য (1)
    • উদ্ভিদ (2)
    • কৃষি খবর (1)
    • গরু পালন (10)
    • গাছপালা (43)
    • চাষাবাদ (43)
    • ছাগল পালন (4)
    • ছাদ বাগান (6)
    • জৈব সার (15)
    • পাখি পালন (26)
    • পুষ্টিগুন (9)
    • প্রশ্নোত্তর (29)
    • ফল (46)
    • ফসল (2)
    • ফসলের রোগ বালাই (3)
    • ফুল (30)
    • বায়োফ্লক প্রযুক্তি (5)
    • বীজ (42)
    • বীজ|শাঁক (1)
    • ভেষজ বা ঔষধি (70)
    • মসলা (6)
    • মাছ চাষ (32)
    • মাশরুম চাষ (7)
    • মাশরুম চাষ|মাশরুমের রান্নাবান্না (2)
    • মাশরুমের রান্নাবান্না (23)
    • মুরগি পালন (5)
    • রান্নাবান্না (72)
    • শাঁক (9)

    BEST SELLERS

    ভার্মি কম্পোষ্ট কেঁচো সার

    ভার্মি কম্পোষ্ট কেঁচো সার

    ৳ 25 ৳ 20
    হাড়ের গুড়া

    হাড়ের গুড়া

    ৳ 65 ৳ 60
    শুকনো গোবর

    শুকনো গোবর

    ৳ 20 ৳ 15
    সরিষার খৈল

    সরিষার খৈল

    ৳ 70 ৳ 60

    জৈব সার

    বিভিন্ন সারের গুণগত মান

    Post By: administrator February 17, 2020 0 Comment

    গুণগত সার বলতে আমরা সেসব সারকে বুঝি যা সরকার কর্তৃক জারিকৃত নির্দেশের শর্তাবলি পূরণ করে। উদাহরণস্বরূপ, ইউরিয়া সারকে ধরা যাক এ সারে মোট নাইট্রোজেন পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ ৪৬.০% এবং সর্বোচ্চ বাইউরেটের পরিমাণ ১.৫% ও মোট আর্দ্রতা ১.০% নির্ধারণ করা হয়েছে। যদি কোন ইউরিয়া সারের নমুনায় নাইট্রোজেনের পরিমাণ ৪৬% এর কম হয়, বাইউরেটের পরিমাণ ১.৫% এর বেশি হয় এবং আর্দ্রতার পরিমাণ ১.০% এর বেশি থাকে, তাহলে বুঝতে হবে সারটি মানসম্মত নয়। 

    ইউরিয়া সারের কাজঃ ইউরিয়া একটি নাইট্রোজেন সংবলিত রাসায়নিক সার, যা ব্যাপক হারে ফসলের জমিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ইউরিয়া সারে নাইট্রোজেনের পরিমাণ থাকে ৪৬%। ইউরিয়া সার নাইট্রোজেন সরবরাহ করে থাকে যা শিকড়ের বৃদ্ধি বিস্তাররে সহায়তা করে থাকে। গাছের ও শাকসবজির পর্যাপ্ত পরিমাণ পাতা, ডালপালা ও কান্ড উৎপাদনে সাহায্য করে থাকে। ইউরিয়া সার ক্লোরোফিল উৎপাদনের মাধ্যমে গাছপালাকে গাঢ় সবুজ বর্ণ প্রদান করে থাকে। কুশি উৎপাদনসহ ফলের আকার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। উদ্ভিদের শর্করা ও প্রোটিন উৎপাদনে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও গাছের অন্যান্য সব আবশ্যক উপাদানের পরিশোষণের হার বাড়িয়ে থাকে। 

    টিএসপি, ডিএপি বা ফসফেট জাতীয় সারের কাজঃ

    টিএসপি (ট্রিপল সুপার ফসফেট) ও ডিএপি (ডাই এ্যামোনিয়াম ফসফেট)-এই দুটোই হলো ফসফেট জাতীয় রাসায়নিক সার। এই সার দুটোতে শতকরা ২০ ভাগ ফসফরাস থাকে। টিএসপিতে শতকরা ১৩ ভাগ ক্যালসিয়াম এবং ১.৩ ভাগ গন্ধক রয়েছে। ডিএপিতে ফসফেট ছাড়াও ১৮% নাইট্রোজেন বিদ্যমান থাকে যার কারণে ডিএপি সার প্রয়োগ করলে বিঘা প্রতি ৫ কেজি ইউরিয়া সার কম দিতে হয়।

    ফসফরাস জাতীয় সার কোষ বিভাজনে অংশগ্রহণ করে। শর্করা উৎপাদন ও আত্তীকরণে সহায়তা করে। গাছের মূল বা শিকড় গঠন ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। গাছের কাঠামো শক্ত করে গাছকে নেতিয়ে পড়া থেকে রক্ষা করে থাকে। ফলের পরিপক্কতা ত্বরান্বিত করে থাকে। ফুল, ফল ও বীজের গুণগত মান বাড়াতে সহায়তা করে থাকে।

    এমপি সার বা পটাশ সারের কাজঃ এমওপি বা মিউরেট অব পটাশ সারে শতকরা ৫০ ভাগ পটাশিয়াম থাকে। এমওপি উদ্ভিদ কোষের ভেদ্যতা রক্ষা করে। উদ্ভিদে শর্করা বা শ্বেতসার দ্রব্য পরিবহনে সহায়তা করে। লৌহ ও ম্যাংগানিজের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। উদ্ভিদে প্রোটিন বা আমিষ উৎপাদনে সহায়তা করে থাকে। উদ্ভিদে পানি পরিশোষণ, আত্তীকরণ ও চলাচলে অর্থাৎ সার্বিক নিয়ন্ত্রণে অংশগ্রহণ করে। গাছের কাঠামো শক্ত করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নাইট্রোজেন ও ফসফরাস পরিশোষণে সমতা বজায় রাখে।

    জিপসাম সারের কাজঃ জিপসাম সারে শতকরা ১৭ ভাাগ গন্ধক এবং ২৩ ভাগ ক্যালসিয়াম রয়েছে। জিপসাম বা গন্ধক প্রোটিন বা আমিষ উৎপাদনে সহায়তা করে। তেল উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। গন্ধক ক্লোরোফিল গঠনে ভূমিকা রাখে এবং গাছের বর্ণ সবুজ রাখতে সহায়তা করে। বীজ উৎপাদন এবং হরমোনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়তা করে।

    জিপসামের অভাবজনিত লক্ষণঃ মাটিতে গন্ধকের অভাব হলে গাছের সবুজ বর্ণ নষ্ট হয়ে কাণ্ড চিকণ হয়ে যায়। গাছের পাতা ফ্যাকাশে সবুজ বা হলুদ বর্ণ ধারণ করে থাকে।

    জিংক সালফেট সারের কাজঃ সালফেট ( মনোহাইড্রেটে ) শতকরা ৩৬.০ ভাগ দস্তা এবং ১৭.৬ ভাগ গন্ধক রয়েছে। অপরদিকে জিংক সালফেট ( হেপটাহাইড্রেটে ) দস্তা ও গন্ধকের যথাক্রমে ২১.০ % এবং ১০.৫% রয়েছে। এছাড়াও চিলেটেড জিংকে ১০ % দস্তা রয়েছে। জিংক সালফেট (মোনোহাইড্রেট), জিংক সালফেট (হেপটাহাইড্রেট) সারের তুলনায় বেশি পরিমাণে মাটিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কোনো কোনো ফসলে স্প্রে করেও এটি প্রয়োগ করা যায়।

    গাছে বিভিন্ন ধরনের হরমোন তৈরিতে দস্তা বা জিংক অংশগ্রহণ করে থাকে। ক্লোরোফিল উৎপাদনে সাহায্য করে থাকে। ফসলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শিম জাতীয় সবজির ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ফলন বাড়িয়ে থাকে।

    বোরন সারের কাজঃ বরিক এসিডে ১৭ % এবং সলুবোর বোরণে ২০% বোরণ থাকে। এটি গাছের কোষ বৃদ্ধিতে এবং পাতা ও ফুলের রং আকর্ষণীয় করতে সাহায্য করে। পরাগরেণু সবল ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। বীজ উৎপাদনে সাহায্য করে এবং চিটা হওয়া রোধ করে থাকে। বোরন গাছে ফুল ও ফল ধারণে সাহায্য করে এবং ফলের বিকৃতি রোধ সহায়তা করে। 

    0
    0
    Read More

    পটাশ সার

    Post By: administrator February 10, 2020 0 Comment

    সব ধরনের ফুল-ফলের গাছে পটাশ  সার অপরিহার্য। এই সার গাছের পাতার ক্লোরফিল তৈরির অবিচ্ছেদ্য অংশ, শর্করা প্রস্তুতিতে সহায়তা এবং সেগুলির দেহাভ্যন্তরে চলাচলের পথ সুগম করে, নাইট্রোজেনের কার্যকারিতার পরিপূরক, পোকামাকড় ও রোগবালাই থেকে গাছকে রক্ষা করে, খরা সহিঞ্চুতা বাড়ায়, গাছকে মজবুত করে৷

    পটাশ সার গাছের ফুল-ফল বৃদ্ধি করে এবং ফুল-ফলের গুণগত মান বৃদ্ধি করে৷

    পটাশিয়াম উদ্ভিদ কোষের ভেদ্যতা রক্ষা করে। উদ্ভিদে শ্বেতসার দ্রব্য স্থানান্তরে বা পরিবহনে সহায়তা করে। লৌহ ও ম্যাংগানিজের কার্যকারিতা বাড়ায়। আমিষ উৎপাদনে সাহায্য করে। উদ্ভিদে পানি পরিশোষণ, আত্তীকরণ ও চলাচল তথা সার্বিক নিয়ন্ত্রণে অংশগ্রহণ করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বড়ায়। গাছের কাঠামো শক্ত করে। নাইট্রোজেন ও ফসফরাস পরিশোষণে সমতা বিধান করে।
    পটাশের ঘাটতি হলে পুরাতন পাতার কিনরা হতে বিবর্ণতা শুরু হয়। গাঢ় নীল বর্ণের পাতা দেখা যায়। পাতার আন্তঃশিরায় বাদামি বর্ণের টিস্যু হতে দেখা যায়। পাতার উপরিভাগে কুঞ্চিত হতে বা ভাঁজ পড়তে দেখা যায়। গাছ বিকৃত আকার ধারণ করে। ছোট আন্তঃপর্বসহ গাছের বৃদ্ধি কমে যায় এবং প্রধান কা-টি মাটির দিকে নুয়ে পড়ে। অনুপযোগী আবহাওয়ায় গাছ খুব সংবেদনশীল হয়। পোকামাকড় ও রোগবালাই এর প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়।

    ব্যবহারঃ

    ছোট টবের ক্ষেত্রে অর্থাৎ ১২ ইঞ্চি টপ এর ক্ষেত্রে ফুল গাছের জন্য আধা চামচ পরিমাণ পটাশ সার প্রতি তবে চারপাশে ছড়িয়ে দিতে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিতে হবে। পটাশ সার মাটি তৈরিতে ৪ শতাংশ হারে মিশিয়ে দিতে পারেন। এছাড়াও এক চামচ পটার রাধারমন ইউরিয়া ৫ লিটার পানির সঙ্গে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করতে পারেন।

    0
    0
    Read More

    মিশ্র জৈবসার প্রয়োগের সুফলগুলি

    Post By: administrator February 10, 2020 0 Comment

    জৈব সার জৈব পদার্থ থেকে উদ্ভূত সার, পশু মলমতা (পুকুর), মানুষের মালকড়ি, এবং উদ্ভিজ্জ বিষয় (যেমন কম্পোস্ট এবং ফসল অবশিষ্টাংশ)। স্বাভাবিকভাবেই জৈব সার সৃষ্টিকারী মাংস প্রক্রিয়াকরণ, পিট, সার, স্লারি, এবং গুয়ানো থেকে পশু বর্জ্য রয়েছে।

    বিপরীতে, বাণিজ্যিক চাষে ব্যবহূত সারের অধিকাংশই খনিজ পদার্থ (যেমন, ফসফেট শিলা) থেকে উত্পন্ন হয় অথবা শিল্পোন্নত (যেমন, অমমোন) উৎপাদিত হয়।

    মাটিতে মিশ্র জৈবসার প্রয়োগের ফলে নিম্নলিখিত সুফলগুলি: 

    ১. যেকোন ধরনের মাটির ভৌত অবস্থার উন্নতি ঘটিয়ে মাটিকে নরম, ঝুরঝুরে করে , মাটির জল ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়, মাটির বায়ু চলাচলের পরিমাণ বাড়ায় , মাটির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, লবণাক্ততা কমে যায়, মাটির আম্লিক বা ক্ষারিয় প্রভাব কমিয়ে মাটিকে প্রশমিত (ph – ৭.০ এর কাছাকাছি) করে।
    ২. উদ্ভিদের খাদ্য উপাদান সরবরাহ – মিশ্র জৈবসার মাটিতে দেওয়ার ফলে মুখ্য খাদ্য উপাদানগুলি যেমন নাইট্রোজেন, পটাশ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম প্রভৃতি মুখ্য উপাদান এবং কতকগুলি গৌন খাদ্য উপাদানের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় যার ফলে  উদ্ভিদের সুসংহত বৃদ্ধি ঘটে।

    ৩. উদ্ভিদের জৈবিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায় – এর ফলে নাইট্রিফিকেশন ও অ্যামোনিফিকেশনের মত জৈবিক পদ্ধতিগুলি বৃদ্ধি পায়।

    ৪. উদ্ভিদের হরমোনের বৃদ্ধিসাধন করে: জৈব সার প্রয়োগে গাছের বৃদ্ধি হরমোন যেমন অক্সিন, হেটারোক্সিন ইত্যাদির বেশি উৎপাদনের ফলে গাছের বৃদ্ধি ভলো হয় শস্য উৎপাদন বেশি হয়।

    ৫. পচনশীল, অব্যবহৃত বা বর্জ্য পদার্থের সুষ্ঠু ব্যবহারের ফলে দূষণ কমে। রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমে।

    ৬. ফসলের জলের চাহিদা কমে বা সেচের জল কম পরিমাণে লাগে। 

    0
    0
    Read More

    জৈব সার হিসেবে খৈল ও হাঁস-মুরগীর বিষ্ঠা

    Post By: administrator January 29, 2020 0 Comment


    সার  হল প্রাকৃতিক অথবা কৃত্রিমভাবে তৈরি করা কোনো উপাদান যা মাটিতে কিংবা উদ্ভিদের টিস্যু তে প্রয়োগ করা হয় যাতে উদ্ভিদে বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদানের সরবারহ নিশ্চিত হয়।গোবর সার, সবুজ সার, খৈল ইত্যাদি। গাছের প্রায় সব খাদ্য উপাদানেই জৈব সারে থাকে। আর এই সার নানা ভাবে তৈরি করা যায়। তবে চলুন জেনে নেয়া যাক কত ধরন ও কিভাবে এই সার তৈরি করা যায়।

    জৈব সার হিসেবে খৈল 

    বিভিন্ন তৈল জাতীয় শস্যের বীজ, যেমন – সরিষা, তিল, তিসি, বাদাম, তুলা, ভেরেন্ডা, নারকেলের মালা ইত্যাদি থেকে ঘানি বা ইম্পেলারের মাধ্যমে তৈল বের করে নেওয়ার পর যে অবশিষ্ঠাংশ থাকে প্রচলিত ভাষায় সেগুলিকে খৈল বলে। এ খৈলে অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকলেও নাইট্রোজেন সারের পরিমানই বেশী থাকে।একভাগ খৈল গুড়া করে দুই ভাগ কাঠের (করাত কলে প্রাপ্ত) গুড়া বা চাউলের কুড়া ও চার ভাগ গোবর বা হাস-মুরগীর বিষ্ঠা (১০-১৫ দিনের আধা পঁচা) হালকা পানির সাথে মিশিয়ে কাই করে কুইক কম্পোষ্টের মত করে স্তুপাকারে রেখে দিয়ে ২ – ৩ দিন পরপর ৩ – ৪ বার স্তুপ ভেঙ্গে নেড়ে চেড়ে পুনঃস্তুপ করে, তারপর ৭ – ১০ দিন পরপর আরো দুইবার স্তুপ ভেঙ্গে উলটপালট করে দিয়ে পঁচিয়ে ২০-২৫ দিন পর ভালো কম্পোষ্ট সার হিসাবে গাছের জন্য মাটিতে প্রয়োগ করা যায়। খৈল না পঁচিয়ে মাটিতে প্রয়োগ করা উচিত নয়।


    হাঁস-মুরগীর বিষ্ঠা

    হাঁস, মুরগী, কবুতর এসব গৃহপালিত পাখীর বিষ্ঠা পঁচিয়ে উৎকৃষ্ট জৈব সার তৈরী করা যায়। হাঁস-মুরগীর ঘরে বিচালী, পাতা, কাঠেরগুঁড়ো ইত্যাদি দিয়ে পুরু শয্যা তৈরী করা হয়। এর উপরে প্রতি দিন বিষ্ঠা পরে। এগুলো গর্তে বা কোন স্থানে জমিয়ে গাদা করে রেখে ১০-১২ দিন পরপর উল্টিয়ে দিলে মাসখানেক পর জৈব সার হিসাবে ব্যবহারের উপযোগী হয়।সাধারণ হিসাবে ৪০টি মুরগির শয্যা হতে বছরে এক টন জৈব সার পাওয়া যায়। পরিমানে কম হলেও এ সার গোবরের চেয়ে পুষ্টি সমৃদ্ধ। এতে নাইট্রোজেন, ফসফোরাস ও পটাশিয়ামের পরিমান হচ্ছে যথাক্রমে ১.৬০; ১.৫০ ও ০.৮৫%।মল ও মূত্র একই সাথে অবক্ষেপিত হয় বলে এ সারে নাইট্রোজেনের পরিমান বেশী থাকে। এছাড়া এতে অনু খাদ্যও থাকে। এ সার হতে গাছ সহজেই খাদ্যোপাদান গ্রহণ করতে পারে। তদুপরি এ সারে কয়েকটি হরমোন থাকায় গাছের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়।

    0
    0
    Read More

    কুইক কম্পোস্ট সার

    Post By: administrator January 4, 2020 0 Comment

    যেসব সার জীবের দেহ থেকে প্রাপ্ত অর্থাৎ উদ্ভিদ বা প্রাণির ধ্বংসাবশেষ থেকে প্রস্তুত করা যায় তাদেরকে জৈব সার বলে। যেমনঃগোবর সার,সবুজ সার,খৈল ইত্যাদি। গাছের প্রায় সব খাদ্য উপাদানেই জৈব সারে থাকে। বাংলাদেশে চার ধরনের কম্পোস্ট সার ব্যবহার করা হয়। যেমন সাধারণ কম্পোস্ট, কুইক কম্পোস্ট, ভার্মি কম্পোস্ট এবং ট্রাইকো কম্পোস্ট। আর আজকের লেখায় আমরা জানবো কুইক কম্পোস্ট সার প্রস্তুত প্রণালি ।

    আসুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক কুইক কম্পোস্ট সার প্রস্তুত প্রণালিঃ 

    কুইক কম্পোস্ট তৈরির প্রয়োজনীয় উপকরণ ও অনুপাত:

    ১। পচা গোবর,

    ২। কাঠের গুড়া এবং খৈল।

    উপকরণগুলোর মিশ্রণের অনুপাত হবে পচা গোবব: কাঠের গুড়া:  খৈল=  ৪: ২: ১ ।   

    কুইক কম্পোস্ট প্রস্তুত প্রণালি:

     ১ ভাগ খৈল ভালোভাবে গুড়া করে ২ ভাগ কাঠের গুড়া বা চালের কুড়া এবং ৪ ভাগ পচা গোবর বা হাঁস মুরগির বিষ্ঠার সাথে ভালো করে মিশাতে হবে। পরিমিত পরিমাণ পানি এমনভাবে মিশাতে হবে যেন সব উপাদান খুব ভালোভাবে মিশে। উপাদান ভালোভাবে মিশলে এক ধরনের খামির মতো তৈরি হয়। ওই মিশ্রণের খামি দিয়ে এমন করে বল তৈরি করা যায়। বলটি কোমর পরিমাণ বা ১ মিটার ওপর থেকে ছেড়ে দেয়া হয় তাহলে যদি বলটি একদম ভেঙে না যায় আবার একে বারে লেপ্টে না যায় তাহলে বুঝতে হবে পানির পরিমাণ ঠিক আছে। পরবর্তীতে মিশ্রণটি স্তূপ করে রেখে দিতে হবে যেন ভেতরে জলীয় বাষ্প আটকিয়ে পচনক্রিয়া সহজতর হয়। স্তূপটির পরিমাণ ৩০০ থেকে ৪০০ কেজির মধ্যে হওয়া উত্তম। শীতকালে স্তূপের ওপর চটের বস্তা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। স্তূপ করার ২৪ ঘণ্টা  পর হতে মিশ্রণের ভেতরের তাপমাত্রা বাড়তে থাকে এবং ৪৮-৭২ ঘণ্টার মধ্যে স্তূপের তাপমাত্রা ৬০০-৭০০ সে. এ পৌঁছায়। ওই পরিমাণ তাপমাত্রা অনুভূত হলে স্তূপ ভেঙে মিশ্রণ ওলট-পালট করে ১ ঘণ্টা সময়ের জন্য মিশ্রণকে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে এবং পুনরায় স্তূপ করে রাখতে হবে। স্তূপে বেশি পরিমাণ তাপ অনুভূত হলে খৈলের সমপরিমাণ পচা গোবর বা হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা পুনরায় মিশিয়ে দিতে হবে। স্তূপের এ অবস্থায় অ্যামোনিয়ার মতো গন্ধ বের হবে। স্তূপটি প্রতি ২-৩ দিন পর পর ওলট-পালট করে পুনরায় স্তূপ করে রেখে দিতে হবে। এভাবে ওলট-পালট করতে থাকলে ১৪-১৬ দিনের মধ্যেই ওই মিশ্র জৈবসার জমিতে প্রয়োগ করার উপযোগী হয়। সার উপযোগী হওয়ার অন্যতম প্রধান লক্ষণ হলো এ সময় কোনো রকম গরম বা গন্ধ থাকবে না এবং কালো বাদামি বর্ণ ধারণ করবে, শুকনা এবং ঝুরঝুরে হবে।

    0
    0
    Read More

    কুইক কম্পোস্ট সারের উপকারিতা

    Post By: administrator January 4, 2020 0 Comment

    রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার বাড়ায় মাটির স্বাস্থ্য আজ হুমকীর সম্মুখীন। অপরিকল্পিত মাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহার হওয়ায় ফসলের ফলনে যেমন বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে তেমনি উৎপাদন ব্যয় ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফসলের ফলন বৃদ্ধি ও ব্যয় হ্রাস করতে এবং মাটির স্বাস্থ্য জৈব সার ব্যবহার তাই নিশ্চিত করতে হবে।কুইক কম্পোস্ট হলো এমন একটি জৈব সার যা স্বল্প সময়ে তৈরি করা যায় এবং এর মধ্যে গাছের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদানও বেশি থাকে।

    পুষ্টি উপাদান:

    কুইক কম্পোস্টের প্রতি ১০০ কেজিতে ২.৫৬% নাইট্রোজেন, ০.৯৮% ফসফরাস, ০.৭৫% পটাশিয়াম পাওয়া যায়। তাছাড়া পরিমিত মাত্রায় ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য গৌন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়।

    কুইক কম্পোস্ট সারের উপকারিতা: 

    সাধারণ কম্পোস্ট সার তৈরি করতে ২ থেকে ৩ মাস লেগে যায়। কৃষক পর্যায়ে সবসময় সাধারণ কম্পোস্ট সার প্রস্তুত করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাই কুইক কস্পোস্ট সার খুব কম সময়ে এবং সহজ উপায়ে তৈরি করা যায় অর্থাৎ মাত্র ১৪-১৫ দিন সময়েই কুইক কম্পোস্ট সার তৈরি করা যায়। ইহা মাটিতে পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। উদ্ভিদের পুষ্টি উপাদান সহজলভ্য করে। মাটিতে থাকা অনুজীবের ক্রিয়াকলাপ বৃদ্ধি করে। গাছের শিকড় ও অঙ্গজ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সবজি ফসলে মালচিংয়ের কাজ করে। সর্বোপরি মাটির উর্বরতা সুরক্ষা করে এবং ফসল উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

    0
    0
    Read More

    সবুজ সার

    Post By: administrator January 4, 2020 0 Comment

    সাধারণত কোনো উদ্ভিদকে সবুজ অবস্থায় চাষ দিয়ে মাটির সঙ্গে মেশানোর ফলে পচে যে জৈব সার উৎপন্ন হয় তাকে সবুজ সার বলে। মাটির উর্বরতা বাড়ানোর জন্য কৃষকরা এই সার ব্যবহার করে। কচি অবস্থায় যেসব গাছের কাণ্ড ও পাতা রসালো হয়, শিকড় মাটির গভীরে প্রবেশ করে এবং মূলে গুটি হয়, সেসব গাছই সবুজ সার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেমন—ধৈঞ্চা, শণ, বরবটি, শিম, খেসারি, মুগ, মাষকলাই, ছোলা প্রভৃতি।

    সবুজ সার প্রস্তুতের জন্য যে সমস্ত ফসল ব্যবহার করা হয় সেগুলির বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপঃ

    ক) গাছ দ্রুত বর্ধনশীল হবে ও অনুর্বর মাটিতে জন্মানোর ক্ষমতা থাকবে হবে।
    খ) গাছের অনেক ডালপালা ও পাতা থাকবে।
    গ) গাছ তাড়াতাড়ি পূর্ণতা প্রাপ্ত হবে।
    ঘ) গাছের কান্ড নরম ও দ্রুত পচনশীল হবে।
    ঙ) গাছের শিকড় মাটির গভীরে প্রবেশ করার ক্ষমতাসম্পন্ন হবে। এ জন্য মাটির নীচের স্তরের খাদ্যোপাদান সে শিকড়ের শোষণের ফলে উপরে উঠে আসে এবং পরবর্তী পর্যায়ে তা সবুজ সারের সঙ্গে মাটির উপরিস্তরে জমে ফসলের ব্যবহারোপযোগী হবে এবং
    চ) যতদূর সম্ভব গাছ সোলানেসী পরিবারভূক্ত হবে।      

    জমিতে খাদ্য উপাদান যোগঃ

    সবুজ সার ব্যবহার করার মুখ্য উদ্দেশ্য হল জমিতে জৈব পদার্থ যোগ করা সবুজ সারের জন্য শিমজাতীয় গাছ যখন ব্যবহার করা হয় তখন জমিতে কেবল নাইট্রোজেনই যোগ হয় না অন্যান্য খাদ্যোপাদান ফসফরাস, পটশিয়াম ও ক্যালসিয়ামেরও যোগ সাধন হয়।   

    সবুজ সারের প্রস্তুতিঃ আমাদের দেশে দুটি সুপরিচিত শস্য রয়েছে যা সবুজ সার তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়। শস্য দুটি হচ্ছেঃ

    (১) ধইঞ্চা ও

    (২)  শন।

    নিচু জমিত ধইঞ্চা জন্মানো হয় আর মাঝরী হতে উঁচু জমিতে জন্মানো হয় শন। এর কারণ ধইঞ্চা পচার জন্য যথেষ্ট্য পরিমাণ পানির দরকার হয়। নিচু জমিতে পানির অভাব হয় না। শন পচবার জন্য ধইঞ্চার মতো তত বেশি পানির প্রয়োজন হয় না। মাঝরি জমিতে যে পানি জমে তাতেই শন পচে যায়।

    ধইঞ্চাঃ একটি শিমজাতীয় গাঢ় সবুজ রঙের গাছ। এ গাছে যথেষ্ট পাতা জন্মাতে দেখা যায়। এটি তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পায় ও অল্প সময়ে পূর্ণতা প্রাপ্ত হয়। ধইঞ্চা জন্মাবার জন্য জমিতে তত চাষের দরকার হয় না, দুই একটি চাষ দিলেই চলে। কোন রকম সার দেওয়ার প্রয়োজন হয় না, তবে ফসফেট ও পটাশ হেক্টর প্রতি যথাক্রমে ১৭ ও ১১ কেজি হিসাবে প্রয়োগ করলে গাছের শিকড়ের গুটিতে অধিক পরিমাণ নাইট্রোজেন সঞ্চিত হয়। সার দুটির অধিকাংশ অংশ পরবর্তী ফসলেরও বিশেষ উপকারে আসে। হেক্টর প্রতি ৩৫-৪৭ কেজি হিসাবে বপন করিলে ধইঞ্চার চারা ঘন হয়ে  জন্মে যে তাতে আগাছা জন্মাবার মতো কোন ফাঁকা পায় না বা জন্মালেও তা গাছের নিচে চাপা পড়ে যায়। তাই বলার প্রয়োজন নেই যে ফসলটির চাষে কোন রকম বাড়তি পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না।

    বপনের পর দুই হতে আড়াই মাসের মধ্যে গাছে ফুল ধরতে শুরু করে, তখনই বুঝতে হবে ফসল পূর্ণতা প্রাপ্ত হয়ে সবুজ সার প্রস্তুতির জন্য উপযোগী হয়েছে। এ সময়ই লাঙ্গল দ্বারা চাষ করে গাছগুলি মাটির  নীচে ফেলতে হয়। গাছ বেশী লম্বা হয়ে পড়লে তা চাষের আগে কাস্তে বা হাসুয়া দ্বারা কেটে টুকরা টুকরা করে দিলে ভালো হয়, কারণ  লাঙ্গলে আটকিয়ে চাষের কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। বর্ষা শুরু হলে মাটিতে অনেক পানি জমে। সে অবস্থায় ১০/১২ দিন পর পর ২/৩ টি চাষ দিলেই গাছ সম্পূর্ণরূপে পচে মটির সাথে মিশে যায় অর্থাৎ বলতে হয় ধইঞ্চার সবুজ সার প্রস্তুত করে জমিতে প্রয়োগ করা হয়।
    ধইঞ্চার সাহায্যে সবুজ সার প্রস্তুতের পর আমাদের দেশে প্রায় জমিতেই রোপা আমন ধান লাগান হয়। এটি বেশ লাভজনক, তবে কোন কোন সময় তামাক ও গোল আলুর চাষও করা হয়।

    শনঃ ইহাও শিম-পর্যায়ভূক্ত উদ্ভিদ; মাঝারি উচ্চতা বিশিষ্ট ও ফিকে সবুজ রঙের একটি দ্রুতবর্ধনশীল শস্য। অল্প সময়েই গাছ পূর্ণতা প্রাপ্ত হয় এবং তাতে বড় বড় হলুদ রঙের ফুল ধরে।
    ধইঞ্চার মতো করে জমি চাষ করলেই চলে অর্থাৎ গোটা দুয়েক চাষ দিলেই চলে। কোন রকম সার ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় না, তবে হেক্টর প্রতি ১৭ কেজি ফসফেট ১১ কেজি পটাশ প্রয়োগ করিলে বর্তমান ও পরবর্তী ফসলের জন্য বেশ ভালো ফল পাওয়া যায়। তাই নিড়ানি দিয়ে ঘাস বা আগাছা পরিষ্কার করার দরকার নাই। মালচিং, পানি সেচ ইত্যাদি অন্যন্য মধ্যবর্তী ফসল পরিচর্যারও কোন প্রয়োজন হয় না।

    দুই হইতে আড়াই মাসের মধ্যে যখন গাছে ফুল ধরতে থাকে তখন লাঙ্গল দিয়ে গাছগুলো মাটি চাপা দিতে হয়। পর পর কয়েকবার চাষ ও মই দিলে পানির সান্নিধ্যে গাছ মাসখানেকের মধ্যে পচে মাটির সঙ্গে মিশে যায়।  

    0
    0
    Read More

    কিভাবে কোকো পিট (কয়ার পিথ) ব্যবহার করবেন?

    Post By: administrator December 8, 2019 0 Comment

    প্রতি কেজি কয়ার পিথের সাথে ৫ লিটার পানি মেশাবেন। পানি অল্প অল্প করে কিছু ক্ষণ পর পর কয়ার পিথের উপর ঢালতে থাকবেন। দেকবেন কয়ার পিথ দ্রুত ফুলতে থাকবে। ফোলা অংশ টুকু হাত দিয়ে ঝুর ঝ্রা করে নিন। হাত দিয়ে ছাড়ানোর পরও যদি ভিতরে কিছু অংশ শক্ত ও শুকনা থেকে যায় তাহলে ঐ অংশ তুকুর উপর আরো পানি ঢালুন। খেউয়াল রাখবেন পানি যাতে অতিরিক্ত মাত্রায় বেশি হয়ে না যায়, আর যদি বেশি হয়েও যায় তাহলী নেট জাতীয় কাপড়ে রেখে ঝুলিয়ে অতিরিক্ত পানি ঝরিয়ে নিন। সম্পূর্ণ ঝুর ঝুরে হয়ে জাওয়ার পর আপনার প্রয়োজনে অনুযায়ী ব্যবহার করুন।

    • টবে বা বেডে কয়ার পিথ (কোকো পিট) দিয়ে গাছ লাগানর নিয়ম-

    প্রথমে একটি গামলা/ প্ল্যাস্টিক বল এর মধ্যে ঝুর ঝুতে হয়ে জাওয়ার কয়ার পিথ নিন। গামলা/প্ল্যাস্টিক বল এর ৫০% কয়ার পিথ এবং ৫০% ভালো মানের ভার্মি কম্পোস্ট (ভার্মি সার) ভাল করে মিশিয়ে নিন (প্রয়োজনে ভার্মি কম্পোস্ট কম করে কয়ার পিথ বাড়ানো জেতে পারে)। চাইলে মাটি মিশিয়ে দিতে পারেন।  মেশানো হয়ে গেলে মিশ্রণটি দিয়ে আপনার পছন্দের টব অথবা বেড তৈরি করে গাছ বা গাছের চারা রোপন করে দিন। নিয়মিত পরিমাণ পানি দিবেন।

    • বড় বা ড্রমে কয়ার পিথ দিয়ে গাছ লাগানোর নিয়ম-

    প্রথমে বড় ড্রমের মধ্যে ঝুর ঝুরে হয়ে যাওয়া ভেজা কয়ার পিথ নিন ৫০% + ভাল মানের ভার্মি কম্পোস্ট (ভার্মি সার) ৩০%+ ২০% ভাল মানের মাটি নিন। এবার ৩টি উপাদান ভাল করে মিশিয়ে নিন। মেশানো হয়ে গেলে মিশ্রনটি দিয়ে আপনার পছন্দের ড্রমে গাছের চারা রোপন করে দিন। নিয়মিত মত পানি দিবেন। কয়ার পিথ দিয়ে ড্রমে গাছ লাগাতে হলে অবশ্যই গাছের মধ্যে শক্ত সাপোর্ট দিতে হবে যাতে ঝড়ো বাতেসে হেলে না যায়।

    অনলাইনে জৈব সার কোথায় পাওয়া যায়ঃ

    দোকানের পাশাপাশি জৈব সার এখন কিনতে পারবেন অনলাইনে। কিনতে ক্লিক করুন নিচে দেয়া  জৈব সার লেখার উপর।

    জৈব সার

    0
    0
    Read More

    কোকো পিট (কয়ার পিথ )

    Post By: administrator December 8, 2019 0 Comment

    পৃথীবির উন্নত দেশ গুলোতে কৃষি কাজে মাটির বিকল্প হিসাবে কয়ার পিথ ব্যবহার করে থাকে ।ছাদ বাগানম কিংবা বাণিজ্যক চাষের জন্য কয়ার পিথ মাটির উন্নত বিকল্প । সুকনা নারিকেলের আশ বা কয়া পিথ এর গুরা হল কয়ার পিথের একমাত্র উপাদান । বিশেষ  ভাবে প্রাকৃতীক পদ্ধতীতে প্রসেস করে আমরাই   বাংলাদেশে একমাত্র বাজারজাতকারী প্রতিষ্টান ।

    কয়ার পিথের সুবিধা:

    কয়ার পিথ ১০০% জৈব উপাদান । এতে আছে পানি ধরে রাখার অপসারন করে বলে শিকর বা মুলে পচন ধরে না । কয়ার পিথ দিয়ে গাছ লাগানো ক্ষতিকর পোকা মাকর আসেনা, সার বা অন্যান্য বা অন্যান্য উপাদান সুন্দর ভাবে সঞ্চালন করতে হয় । এতে দ্রুত পানি ও বাতাস চলাচল করতে পারে ফলে গাছের শিকর দ্রুত বারে । গাছের শিকড় বাড়ার কারনে গাছ  দ্রুত বাড়ে এবং স্বাস্থ্যবান হয় । এছাড়া দ্রুত বাতাস এবং পানি আসাযাওয়ার কারনে ক্ষতি কারক পোকামাকর ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া আক্রমন করতে পারে না । রাসানিক সার মিশানো ছাড়াও ভারমি কম্পোস্ট অথবা জৈব সার মিশিয়ে চাষ করা যায় ফলে রাসায়নিক মুক্ত সবজি, ফল, ফুল, অর্কিড ও অন্যান্য গাছ উৎপাদন করা যায়। কয়ার পিথ মাটির তুলনায় হালকা ও পরিস্কার –পরিচ্ছন্ন, ফলে যেখানে গাছ রাখবেন সেই জায়গা যেমন আপনার ঘর, বারান্দা, ছাদ, নোংরা হবে না এবং ওজনও কম হবে না। প্রাকৃতিক ভাবে অপকারি ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাস প্রতিরোধী উপাদান বিদ্যমান। এছাড়াও প্রাকৃতিক মিনারেল থাকে যা উদ্ভিদের খাদ্য তৈরি এবং উপকারী অনুজিব সক্রিয় করার জন্য বিশেষ ভুমিকা রাখে। বীজ তলা বা Seed Germination- এ এক অসাধারন মাধ্যম এই কয়ার পিথ। হাইড্রপোনিক্স চাষাবাদ এর জন্য অন্যতম মাধ্যম। কয়ার পিথ মাটির তুলনায় ওজনে অনেক গুন হালকা তাই গাছের টবটা পাত্র সহজে বহন করা যায়। আর ছাদের উপর অতিরিক্ত চাপও পতানা এবং এক জায়গা থেকে অন্ন জায়গায় স্থানান্তর সহজ হয়।

    অনলাইনে জৈব সার কোথায় পাওয়া যায়ঃ

    দোকানের পাশাপাশি জৈব সার এখন কিনতে পারবেন অনলাইনে। কিনতে ক্লিক করুন নিচে দেয়া  জৈব সার লেখার উপর।

    জৈব সার

    https://krishibazar.com.bd/product-category/%e0%a6%9c%e0%a7%88%e0%a6%ac-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0/
    0
    0
    Read More

    কয়ার পিথ (কোকো পিট)

    Post By: administrator December 7, 2019 0 Comment

    পৃথীবির উন্নত দেশ গুলোতে কৃষি কাজে মাটির বিকল্প হিসাবে কয়ার পিথ ব্যবহার করে থাকে ।ছাদ বাগানম কিংবা বাণিজ্যক চাষের জন্য কয়ার পিথ মাটির উন্নত বিকল্প । সুকনা নারিকেলের আশ বা কয়া পিথ এর গুরা হল কয়ার পিথের একমাত্র উপাদান । বিশেষ  ভাবে প্রাকৃতীক পদ্ধতীতে প্রসেস করে আমরাই   বাংলাদেশে একমাত্র বাজারজাতকারী প্রতিষ্টান ।

    কয়ার পিথের সুবিধা:

    কয়ার পিথ ১০০% জৈব উপাদান । এতে আছে পানি ধরে রাখার অপসারন করে বলে শিকর বা মুলে পচন ধরে না । কয়ার পিথ দিয়ে গাছ লাগানো ক্ষতিকর পোকা মাকর আসেনা, সার বা অন্যান্য বা অন্যান্য উপাদান সুন্দর ভাবে সঞ্চালন করতে হয় । এতে দ্রুত পানি ও বাতাস চলাচল করতে পারে ফলে গাছের শিকর দ্রুত বারে । গাছের শিকড় বাড়ার কারনে গাছ  দ্রুত বাড়ে এবং স্বাস্থ্যবান হয় । এছাড়া দ্রুত বাতাস এবং পানি আসাযাওয়ার কারনে ক্ষতি কারক পোকামাকর ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া আক্রমন করতে পারে না । রাসানিক সার মিশানো ছাড়াও ভারমি কম্পোস্ট অথবা জৈব সার মিশিয়ে চাষ করা যায় ফলে রাসায়নিক মুক্ত সবজি, ফল, ফুল, অর্কিড ও অন্যান্য গাছ উৎপাদন করা যায়। কয়ার পিথ মাটির তুলনায় হালকা ও পরিস্কার –পরিচ্ছন্ন, ফলে যেখানে গাছ রাখবেন সেই জায়গা যেমন আপনার ঘর, বারান্দা, ছাদ, নোংরা হবে না এবং ওজনও কম হবে না। প্রাকৃতিক ভাবে অপকারি ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাস প্রতিরোধী উপাদান বিদ্যমান। এছাড়াও প্রাকৃতিক মিনারেল থাকে যা উদ্ভিদের খাদ্য তৈরি এবং উপকারী অনুজিব সক্রিয় করার জন্য বিশেষ ভুমিকা রাখে। বীজ তলা বা Seed Germination- এ এক অসাধারন মাধ্যম এই কয়ার পিথ। হাইড্রপোনিক্স চাষাবাদ এর জন্য অন্যতম মাধ্যম। কয়ার পিথ মাটির তুলনায় ওজনে অনেক গুন হালকা তাই গাছের টবটা পাত্র সহজে বহন করা যায়। আর ছাদের উপর অতিরিক্ত চাপও পতানা এবং এক জায়গা থেকে অন্ন জায়গায় স্থানান্তর সহজ হয়।

    অনলাইনে জৈব সার কোথায় পাওয়া যায়ঃ

    দোকানের পাশাপাশি জৈব সার এখন কিনতে পারবেন অনলাইনে। কিনতে ক্লিক করুন নিচে দেয়া  জৈব সার লেখার উপর।

    https://krishibazar.com.bd/product-category/%e0%a6%9c%e0%a7%88%e0%a6%ac-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0/
    0
    0
    Read More
    • 1
    • 2
    • Next

    LET’S KEEP IN TOUCH!

    Sign up for exclusive deals and promos

    Need to chat?

    • 01908597470 / 01908597471
    • info@krishibazar.com.bd

    © 2020, Krishi Bazar. All Rights Reserved..

    Login

    Forgot Password?

    Close
    Sign in Or Register
    Forgot your password?

    NEW HERE?

    Registration is free and easy!

    • Faster checkout
    • Save multiple shipping addresses
    • View and track orders and more
    Create an account
    x
    X
    • Menu
    • কেনাকাটা
      • বায়োফ্লক
        • মিটার
        • অন্যান্য সরঞ্জামসমূহ
      • অন্যান্য মেশিনারিজ
      • ছাদ কৃষি
      • জৈব সার
      • হাইড্রপনিক ট্রে
      • সিডলিং ট্রে
      • নার্সারী
        • ইনডোর প্লান্ট
        • ফলজ বৃক্ষ
        • ফুল গাছ
        • শোভাবর্ধনকারী বৃক্ষ
      • বীজ
        • বীজ প্যাকেজ
      • বীষমুক্ত খাবার
        • গুড়
        • ফল
      • মাছের পোনা
        • ক্যাট ফিস
        • বাংলা মাছ
      • মাশরুম
      • ডেইরী খামার
      • অন্যান্য কৃষি পন্য
        • হাঁসের বাচ্চা
        • মুরগির বাচ্চা
    • কৃষি মেশিনারিজ
      • কৃষি যন্ত্রপাতি
        • খুচরা যন্ত্রপাতি
    • ভিডিও গ্যালারী
    • ট্রেনিং
      • বায়োফ্লোক অনলাইন কোর্স
      • বায়োফ্লোক PDF বই
      • বায়োফ্লক অফলাইন কোর্স
      • Dashboard
    • ব্লগ