গাব আমাদের অনেকর পরিচিত দেশীয় একটি ফল। এটি একটি সুস্বাদু, মিষ্টি এবং কোষযুক্ত ফল। কার্বহাইড্রেট ও মিনারেল সমৃদ্ধ গাব ফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ এবং পেঁকে হলুদ হয়ে যায়। এর আকৃতি সাধারণত আকৃতি গোলাকার, লম্বাটে বা ওভাল হয়ে থাকে। এর বীজ এবং খোসা বাদে এর ভেতরের অংশ মাখনের মত নরম এবং হালকা মিষ্টি স্বাদের। পাকা গাব ফলের ভেতরটা আঠালো ও চটচটে হয়ে থাকে। দেখতে অনেক সাধারণ হলেও এই ফলটি খেতে অনেক সুস্বাদু এবং এর অনেক উপকারীতা রয়েছে।তবে আজকে শুরু হাব নয় আমরা জানবো
বারি বিলাতি গাব-১ চাষ পদ্ধতি।
আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক বারি বিলাতি গাব-১ চাষ পদ্ধতিঃ
জাত এর নামঃ বারি বিলাতি গাব-১
আঞ্চলিক নামঃ গাব
অবমূক্তকারী প্রতিষ্ঠানঃ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
জীবনকালঃ ০ দিন
সিরিজ সংখ্যাঃ ১
উৎপাদন ( সেচ সহ ) / প্রতি হেক্টরঃ ৩০-৩৫ টন কেজি
উৎপাদন ( সেচ ছাড়া ) / প্রতি হেক্টরঃ ০ কেজি
জাত এর বৈশিষ্টঃ
১। নিয়মিত ফলদানকারী উচ্চ ফলনশীল জাত। গাছ খাড়া, চির সবুজ ও অত্যধিক ঝোপালো।
২। মাঘ-ফাল্গুন মাসে গাছে ফুল আসে এবং শ্রবণ-ভাদ্র মাসে ফল আহরণ উপযোগী হয়।
৩। গাছ প্রতি ৩৭২ টি ফল ধরে যার ওজন ১২১ কেজি।
৪। ফল বড় (৩২৫ গ্রাম), গোলাকার ও আকর্ষণীয় উজ্জ্বল লাল বর্ণের।
৫। ফলের শাঁস ধুসর বর্ণের, আঠালো, সুগন্ধিযুক্ত এবং মিষ্টি (ব্রিক্স মান ১৫%)।
৬। খাদ্য উপযোগী অংশ ৭২%।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বপনের সময় : মে থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বিলাতি গাবের চারা রোপণ করা যায়।
২ । ফল সংগ্রহের সময় : মাঘ-ফাল্গুন মাসে গাছে ফুল আসে এবং শ্রবণ-ভাদ্র মাসে ফল আহরণ উপযোগী হয়।
৩ । বংশবিস্তার পদ্ধতি : বীজের মাধ্যমে এবং গুটি কলমের মাধ্যমে বংশ বিস্তার করা যায়।
অনলাইনে গাছপালা কোথায় পাওয়া যায়ঃ
নার্সারির পাসাপাসি গাছপালা কিনতে পারবেন এখন অনলাইনে ।গাছপালা কিনতে ভিজিট করুন নিচে দেয়া নার্সারী লেখার উপর এবং অর্ডার করতে পারেন দেশের যেকোন প্রান্ত থেকেঃ