ঝাল মরিচ যা প্রচণ্ড ঝালের কারণে সমধিক পরিচিত।
জাতঃ
বাংলাদেশে অসংখ্য জাতের মরিচ চাষ হয়। সাধারণভাবে এগুলোর বিশেষ কোন নাম নেই। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এদের নামও আছে।খুবই ছোট আকারের একটি মরিচ রয়েছে যাকে ধানি/ঝাল মরিচ বলা হয়।কামরাঙ্গা মরিচ নামে এদেশে একটি জাত আছে, এটি অত্যন্ত ঝাল এবং উপবৃত্তাকার। কোন কোন জেলায় একে বোম্বাই মরিচ বলা হয়।
ঝাল মরিচ বীজের বৈশিষ্ট্য
ভালো বীজের বৈশিষ্ট্য গুলো নিম্নোরুপ-
রোগমুক্ত,পরিষ্কার,পরিপুষ্ট ও চিটামুক্ত হতে হবে।
সকল বীজের আকার আকৃতি একই ধরনের হবে।
ঝাল মরিচ চাষের পদ্ধতি
১. শীত মৌসুমের জন্য ভাদ্র-আশ্বিন মাসে এবং গ্রীষ্ম মৌসুমের জন্য ফাল্গুন-চৈত্রের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে চারা তৈরির জন্য বীজ বপন করা হয়।
২. মরিচের চারা ৪-৫টি পাতা গজালে রোপণ করা যায়।
৩. মরিচের চারা সারিবদ্ধভাবে ৬০-৭৫ সে.মি. দূরত্বে রোপণ করা হয়।
৪. একটি চারা থেকে আর একটি চারা ৬০-৭৫ সে.মি. দূরত্বে রোপণ করা হয়।
বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণঃ
১. পাকা মরিচ ১৫ দিন পর পর সংগ্রহ করা যায়।
২. মরিচের গাছ নির্বাচন করে পরিপূর্ণ পাকা মরিচ সংগ্রহ করতে হবে।
৩. তারপর তা ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে বীজ বের করে নিতে হবে।স
৪. বীজ শুকিয়ে আর্দ্রতা ৬-৮% করে নিয়ে বায়ুরোধী পাত্র বা পলেথিন প্যাকেটে সংরক্ষণ করতে হবে।
অনলাইনে বীজ কোথায় পাওয়া যায়ঃ
দোকানের পাশাপাশি এখন অনলাইনে বীজ কিনতে পারবেন। কিনতে নিচে বীজ লেখা লিঙ্কের উপর ক্লিক করুনঃ